বাংলাদেশ। ২১ রানে লিটন দাসকে (১০) হারানোর পর ৩০ রানের মাথায় ফেরেন ইনফর্ম ব্যাটার তাওহিদ হৃদয়ও (৯)। এরপর সাকিবের সঙ্গে ভালোই ব্যাট করছিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। তবে ভুল বোঝাবুঝিতে মাহমুদউল্লাহ রানআউট হয়ে ফিরলে বিপদে পড়ে বাংলাদেশ। দলীয় ৫২ রানের মাথায় ১৩ রান করে আউট হন মাহমুদউল্লাহ। ১২তম ওভারের চতুর্থ বলে ফেরেন সাকিবও (১৭)। রোহিত পউডেলের বলে দলীয় ৬১ রানে আউট হন তিনি। তানজিম হাসান সাকিব বা জাকের আলীরাও কেউ ভরসা হতে পারেননি। দলীয় ৬৯ রানে তানজিমের পর ৭৫ রানে ফিরেছেন জাকের।
বাংলাদেশের আগের বিভিন্ন ম্যাচ বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, হুট করে কেউ দাঁড়িয়ে ইনিংস বড় করে দিয়েছেন। নেপালের বিপক্ষে আজ চার-ছক্কা মেরে তেমন একটি সম্ভাবনার জানান দিচ্ছিলেন রিশাদ হোসেন। এর আগে শ্রীলংকার বিপক্ষে বড় রান করার উদাহরণও আছে রিশাদের। তবে চার-ছ আজ আর সেটি সম্ভব হয়নি। দলীয় ৮৮ রানে বাউন্ডারি মারতে গিয়ে ধরা পড়েন তিনি। তবে শেষদিকে তাসকিনের দৃঢ়তায় এক শ ছাড়ায় বাংলাদেশের দলীয় ইনিংস। ১৫ বলে ১২ রানে অপরাজিত থাকেন তাসকিন। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে রান আউটে কাটা পড়েন মোস্তাফিজ। তাতে ৩ বল বাকি থাকতেই ১০৬ রানে অলআউট হয় বাংলাদেশ।