[ad_1]
কপাল খুলে যাওয়া মনে হয় একেই বলে। সাবস্ক্রিপশন থেকে তাদের আয় একেবারে হু হু করে বাড়তে শুরু করেছে। মূলত প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য নানা ধরনের কনটেন্ট তৈরি করে এই সংস্থা। আর তাদের সেই বিষয়গুলির চাহিদা গত এক বছর ধরে একেবারে হু হু করে বাড়ছে। মূলত কোভিড অতিমারির সময় থেকে তাদের এই অগ্রগতি।
এর আগে কোম্পানির সিইও ছিলেন আম্রপালি গন। তবে তাঁকে সরিয়ে সম্প্রতি কেইলি ব্লেয়ারকে সিইও হিসাবে নিয়োগ করা হয়। তিনি আগে চিফ স্ট্র্য়াটেজি অ্যান্ড অপারেশনস অফিসার ছিলেন। খবর HT Tech সূত্রে। তবে তারপর থেকেই কোম্পানির পলিসি দ্রুত বদলাতে থাকে। তার সঙ্গেই কোম্পানির লাভও বাড়তে পারে লাফিয়ে লাফিয়ে।
এবার জেনে নিন ওনলি ফ্য়ান সংস্থায় ঠিক কী ধরনের আয় হয়?
এটা মূলত একটি ইংল্যান্ডের একটি সংস্থা। ফেনিক্স ইন্টারন্য়াশানাল এর অর্থনীতি সংক্রান্ত রিপোর্ট প্রকাশ করেছে। ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বর পর্যন্ত এই হিসেব প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে ইউজার্সরা অন্তত এখানকার কন্টেন্ট দেখার জন্য ৫.৫৫ বিলিয়ন ডলার খরচ করেছেন। গত বারের তুলনায় এই কোম্পানি প্রায় ১৬ শতাংশ বেশি আয় করেছে।
একাধিক রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, এই সংস্থা সব মিলিয়ে ৫২৫ মিলিয়ন ডলার আয় করেছে। তবে শুধু এই সংস্থার মালিকরাই লাভ করেছেন এমনটা নয়, এই সংস্থায় যাদের কনটেন্ট চলে তাদের আয়ও হু হু করে বেড়েছে। এমনকী ব্যবহারকারী গ্রাহকদের সংখ্যা ক্রমেই বেড়েছে। প্রায় ৩.১৮ মিলিয়ন ইউজার্স বেড়েছে এই সংস্থার। সব মিলিয়ে ব্যবহারকারী সংখ্য়া ২৩৮.৮ মিলিয়ন।
রিপোর্টে উল্লেখ করা হয়েছে, এই গ্রুপের তরফ থেকে দাবি করা হয়েছে, এখানে ক্রিয়েটরকে সবার আগে গুরুত্ব দেওয়া হয়। এমনকী এটাতে নিরাপদ সোশ্যাল মিডিয়া প্লাটফর্ম বলেও উল্লেখ করা হয়।
তবে অনেকের মতে কোভিডের সময় ঘরবন্দি অবস্থা কার্যত কপাল খুলে দিয়েছিল এই সংস্থার। সেই সময় অনেকেই প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য় কন্টেন্ট বানিয়ে বিকল্প আয়ের পথ খুঁজে নেন। এর জেরে তাদের আয়ের পথ যেমন বেড়েছে তেমনি সংস্থার আয়ও বেড়েছে যথেষ্টভাবেই।
[ad_2]