[ad_1]
‘বিবি হো তো অ্যায়সি’, ছবিটি মুক্তি পেয়েছিল আজ থেকে ঠিক ৩৫ বছর আগে, ১৯৮৮তে। আর এই ছবিতেই দেখা গিয়েছিল রোগা-পাতলা সেই হ্যান্ডসাম ছেলেটিকে। যিনি কিনা হলেন সলমন খান। বর্তমান বলিউডের ‘ভাইজান’। নাহ শুরুতেই নায়কের চরিত্র পাননি সল্লু। ‘বিবি হো তো অ্যায়সি’ ছবিতে সহ অভিনেতার চরিত্রই পেয়েছিলেন সলমন। পরে সুরজ বরজাতিয়ার ‘ম্যায়নে প্যায়ার কিয়া’-তে নায়ক হন সলমন।
‘ম্যায়নে প্যায়ার কিয়া’ মুক্তি পায় ১৯৮৯-তে। তখন সল্লু বয়সই বা কত, সবে ২২। ভাগ্যশ্রীর সঙ্গে সলমনের সেই ছবি আজও সিনেমাপ্রেমীদের বড়ই প্রিয়। সল্লুর সেই ভোলাভালা চোখ, সরল সুন্দর চেহারায় মজেছিল বহু নারী হৃদয়। তারপর থেকে ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে অনেকগুলো বছর কাটিয়ে ফেলেছেন সলমন। হ্য়াঁ, দীর্ঘ ৩৫ বছর পার করেছেন সল্লু। আর তাতেই কিছুটা নস্ট্যালজিক হয়ে পড়েছেন অভিনেতা।
ফিল্ম দুনিয়ায় ৩৫ বছর পার করার পর শুরু দিন থেকে আজ পর্যন্ত, নিজের বিভিন্ন সিনেমার নানান মুহূর্তের কোলাজ ভিডিয়ো পোস্ট করে সকলকে ধন্যবাদ জানাতে ভোলেননি সলমন খান। বছর ৫৭-র অভিনেতা লিখেছেন, ‘৩৫ বছর ৩৫ দিনের মত কেটে গিয়েছে।এত্ত ভালবাসার জন্য আপনাদের ধন্যবাদ।’ সলমনের শেয়ার করা ভিডিয়োতে রয়েছে তাঁর বহু জনপ্রিয় ডায়ালগের অর্থপূর্ণ কোলাজ। শুরুতেই বলতে শোনা গিয়েছে, ‘সোয়াগত তো করো হামারা’, ‘জওয়ানি হামারি একদম জানেমন থি’, কখনও বলেছেন, ‘যিস রেস সে মুঝে নিকালনেকি বাদ কর রহি হ্যায়, ও নেহি জানতে উস রেস কা সিকান্দর ম্যায় হুঁ’। এমনই নানান জনপ্রিয় ডায়ালগ রয়েছে সল্লুর পোস্টে।
আরও পড়ুন-ইউরোপ ট্যুরের প্রায় কোনও ছবিতেই নেই স্বামী গৌরব! নেটিজেনদের প্রশ্নে কী জানালেন দেবলীনা
ইন্ডাস্ট্রিতে ৩৫ বছর পূর্তি উপলক্ষে শুভেচ্ছার বন্য়ায় ভেসেছেন ভাইজান। প্রসঙ্গত, নিজের ৩৫ বছরের কেরিয়ারে বহুবার বহু বিতর্কেও জড়িয়েছেন সলমন। ঐশ্বর্য রাই-এর সঙ্গে প্রেম এবং প্রেম ভাঙা, জোরে গাড়ি চালিয়ে ফুটপাতবাসীকে পিষে দেওয়া, এমনকি কৃষ্ণসার হরিণ হত্যা মামলাও হয়েছে সলমনের বিরুদ্ধে। তবে নানান বিতর্কের পরেও নিজের নানান ‘দিল দরিয়া’ পদক্ষেপে সকলের ভালোবাসা জয় করে হয়েছেন প্রিয় ‘ভাইজান’। তিনিই হয়ে উঠেছেন বহু সিনেমাপ্রেমীর হৃদয়ের ‘সুলতান’।
প্রসঙ্গত, খুব শীঘ্রই ‘টাইগার-থ্রি ছবিতে দেখা যাবে সলমন খানকে। ‘
[ad_2]