ভারতের পাঞ্জাবের ভাতিণ্ডা মিলিটারি স্টেশনের ভিতরে এলোপাথাড়ি গুলির ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় চারজন সেনা নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। বুধবার (১২ এপ্রিল) ভোররাতে এই ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বুধবার ভোর ৪ টা ৩৫ মিনিটে মিলিটারি স্টেশনের ভিতরে অবস্থিত সামরিক কর্মকর্তাদের মেসের ভেতর গুলি চলে। ওই ঘটনায় নিহতদের পরিচয় এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে বন্দুকধারী দুর্বৃত্তরা সাধারণ পোশাকে ছিল বলে জানা গেছে।
পাঞ্জাব পুলিশের স্পেশাল সুপারিনটেনডেন্ট জানান, ‘গুলি চলার ঘটনাটি জঙ্গি হামলা নয়। নিহত চার জওয়ানই ৮০-মিডিয়াম রেজিমেন্টের সদস্য।
পাঞ্জাব পুলিশের এডিজি সুরিন্দার পাল সিং পারমার জানান, ‘কোন জঙ্গি হামলা বা আত্মঘাতী হামলার যোগ এখনো পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে দুই অস্ত্রধারী ব্যক্তির সন্ধানে অভিযান চলছে।’
ঘটনার পরেই সেনা নিবাসে পৌঁছে যায় কুইক ভারতের পাঞ্জাবের ভাতিণ্ডা মিলিটারি স্টেশনের ভিতরে এলোপাথাড়ি গুলির ঘটনা ঘটেছে। এই ঘটনায় চারজন সেনা নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। বুধবার (১২ এপ্রিল) ভোররাতে এই ঘটনা ঘটে।
জানা যায়, বুধবার ভোর ৪ টা ৩৫ মিনিটে মিলিটারি স্টেশনের ভিতরে অবস্থিত সামরিক কর্মকর্তাদের মেসের ভেতর গুলি চলে। ওই ঘটনায় নিহতদের পরিচয় এখন পর্যন্ত জানা যায়নি। তবে বন্দুকধারী দুর্বৃত্তরা সাধারণ পোশাকে ছিল বলে জানা গেছে।
পাঞ্জাব পুলিশের স্পেশাল সুপারিনটেনডেন্ট জানান, ‘গুলি চলার ঘটনাটি জঙ্গি হামলা নয়। নিহত চার জওয়ানই ৮০-মিডিয়াম রেজিমেন্টের সদস্য।
পাঞ্জাব পুলিশের এডিজি সুরিন্দার পাল সিং পারমার জানান, ‘কোন জঙ্গি হামলা বা আত্মঘাতি হামলার যোগ এখনো পর্যন্ত পাওয়া যায়নি। তবে দুই অস্ত্রধারী ব্যক্তির সন্ধানে অভিযান চলছে।’
ঘটনার পরেই সেনা নিবাসে পৌঁছে যায় কুইক রিঅ্যাকশন টিম। গোটা এলাকাটি ঘিরে রাখা হয়েছে এবং সিল করা হয়েছে।
পাঞ্জাব পুলিশ এবং গোয়েন্দা সূত্রের খবরে বলা হয়, ‘এটি সন্ত্রাসবাদী হামলা বলে মনে হচ্ছে না। এদের মধ্যে কোনো সেনা সদস্যই গুলি চালিয়েছে বলে মনে হচ্ছে। কয়েকদিন আগেই ভাতিণ্ডা মিলিটারি স্টেশনের আর্টিলারি বিভাগের গার্ড রুম থেকে একটি ইনসাস অ্যাসল্ট রাইফেল ও ২৮ রাউন্ড কার্তুজ নিখোঁজ হয়। সেই রাইফেলটি এই গুলি চালানোর ঘটনায় ব্যবহার করা হয়েছিল কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
মনে করা হচ্ছে, সামরিক কর্মকর্তাদের মধ্যেই কোনো বিবাদের কারণেই গুলি চলতে পারে। সেনা নিবাসের ভিতরে পুলিশকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় নি।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর দক্ষিণ-পশ্চিম কমান্ডের তরফ থেকে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, ‘বুধবার ভোর ৪.৩৫ মিনিট নাগাদ ভাতিণ্ডা মিলিটারি স্টেশনের ভিতর গুলি চলার ঘটনা ঘটেছে। এতে আর্টিলারি বিভাগের চার সেনার মৃত্যু হয়েছে। এটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। এছাড়া অন্য কোন ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। ঘটনাস্থলে কুইক রিঅ্যাকশন টিম পৌঁছে গেছে। তল্লাশি অভিযান চলছে।’ টিম। গোটা এলাকাটি ঘিরে রাখা হয়েছে এবং সিল করা হয়েছে।
পাঞ্জাব পুলিশ এবং গোয়েন্দা সূত্রের খবরে বলা হয়, ‘এটি সন্ত্রাসবাদী হামলা বলে মনে হচ্ছে না। এদের মধ্যে কোনো সেনা সদস্যই গুলি চালিয়েছে বলে মনে হচ্ছে। কয়েকদিন আগেই ভাতিণ্ডা মিলিটারি স্টেশনের আর্টিলারি বিভাগের গার্ড রুম থেকে একটি ইনসাস অ্যাসল্ট রাইফেল ও ২৮ রাউন্ড কার্তুজ নিখোঁজ হয়। সেই রাইফেলটি এই গুলি চালানোর ঘটনায় ব্যবহার করা হয়েছিল কিনা তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
মনে করা হচ্ছে, সামরিক কর্মকর্তাদের মধ্যেই কোনো বিবাদের কারণেই গুলি চলতে পারে। সেনা নিবাসের ভিতরে পুলিশকে প্রবেশ করতে দেওয়া হয় নি।
ভারতীয় সেনাবাহিনীর দক্ষিণ-পশ্চিম কমান্ডের তরফ থেকে একটি বিবৃতি দিয়ে জানানো হয়েছে, ‘বুধবার ভোর ৪.৩৫ মিনিট নাগাদ ভাতিণ্ডা মিলিটারি স্টেশনের ভিতর গুলি চলার ঘটনা ঘটেছে। এতে আর্টিলারি বিভাগের চার সেনার মৃত্যু হয়েছে। এটি অত্যন্ত দুর্ভাগ্যজনক ঘটনা। এছাড়া অন্য কোন ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি। ঘটনাস্থলে কুইক রিঅ্যাকশন টিম পৌঁছে গেছে। তল্লাশি অভিযান চলছে।’