ন্যাশনাল ডেস্ক: সিলেট ও সুনামগঞ্জের অনেক এলাকার ঘরবাড়ি থেকে নেমে গেছে বন্যার পানি। রাস্তাঘাট থেকে পানি সরায়, সড়ক যোগাযোগেরও কিছুটা উন্নতি হয়েছে।
পানি নামতে থাকায় এরই মধ্যে তাদের অর্ধেকের বেশি মানুষ নিজেদের বাড়িতে ফিরে গেছেন। তবে এখনো লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে।
রাস্তাঘাটে পানি উঠে যাওয়ায় গত কয়েকদিন সুনামগঞ্জ জেলার সাথে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ ছিল। সেখানে সীমিত পরিসরে যান চলাচল শুরু হয়েছে। অনেক জায়গায় স্বাভাবিক হয়েছে, মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক। তবে দুই জেলার বেশিরভাগ এলাকা এখনো পানির নিচে।
কয়েকদিন ধরে আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন এসব এলাকার বাসিন্দারা। দুর্গতদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে, খাবার, ওষুধসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রী।
স্থানীয় প্রশাসনের সাথে সেনাবাহিনী জরুরি ত্রাণ বিতরণ ও বন্যা দুর্গতদের উদ্ধারকাজে নিয়োজিত আছে।
টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে আসা পানির ঢলে রাস্তাঘাটে পানি উঠে যাওয়ায় গত কয়েকদিন সুনামগঞ্জ জেলার সাথে সারাদেশের যোগাযোগ বন্ধ ছিল। সিলেটের সাথেও সারাদেশের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায় রবিবার।াসিলেট ও সুনামগঞ্জের অনেক এলাকার ঘরবাড়ি থেকে নেমে গেছে বন্যার পানি। রাস্তাঘাট থেকে পানি সরায়, সড়ক যোগাযোগেরও কিছুটা উন্নতি হয়েছে।
পানি নামতে থাকায় এরই মধ্যে তাদের অর্ধেকের বেশি মানুষ নিজেদের বাড়িতে ফিরে গেছেন। তবে এখনো লক্ষাধিক মানুষ পানিবন্দী অবস্থায় রয়েছে।
রাস্তাঘাটে পানি উঠে যাওয়ায় গত কয়েকদিন সুনামগঞ্জ জেলার সাথে সড়ক যোগাযোগ বন্ধ ছিল। সেখানে সীমিত পরিসরে যান চলাচল শুরু হয়েছে। অনেক জায়গায় স্বাভাবিক হয়েছে, মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক। তবে দুই জেলার বেশিরভাগ এলাকা এখনো পানির নিচে।
কয়েকদিন ধরে আশ্রয়কেন্দ্রে রয়েছেন এসব এলাকার বাসিন্দারা। দুর্গতদের মধ্যে বিতরণ করা হচ্ছে, খাবার, ওষুধসহ প্রয়োজনীয় সামগ্রী।
স্থানীয় প্রশাসনের সাথে সেনাবাহিনী জরুরি ত্রাণ বিতরণ ও বন্যা দুর্গতদের উদ্ধারকাজে নিয়োজিত আছে।
টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে আসা পানির ঢলে রাস্তাঘাটে পানি উঠে যাওয়ায় গত কয়েকদিন সুনামগঞ্জ জেলার সাথে সারাদেশের যোগাযোগ বন্ধ ছিল। সিলেটের সাথেও সারাদেশের যোগাযোগ বন্ধ হয়ে যায় রবিবার।