স্টাফ রিপোর্টার: মিস্টার আব্দুল বাসেত মজুমদারের কাছে আমি চিরঋণী বলে মরহুমের জানায় মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। সিনিয়র এই আইনজীবরি প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন বাসেত মজুমদার সাহেবের ঋণ কোনো দিন শোধ করতে পারবো না।
বুধবার (২৭ অক্টোবর) জাতীয় ঈদগা ময়দানে আব্দুল বাসেত মজুমদারের জানাজার আগে প্রধান বিচারপতি এ কথা বলেন। দুপুর আড়াইটার দিকে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন মরহুমের ভাগনে মাওলানা খন্দকার মাহবুবুল হক।
প্রধান বিচারপতি বলেন, আব্দুল বাসেত মজুমদার রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। তাই তার সব সিভিল মামলা জুনিয়র হিসেবে হাইকোর্টে আমি করেছি। সুতারাং আব্দুল বাসেত মজুমদারের কাছে আমার যে ঋণ, সেই ঋণ কোনো দিন শোধ হবে না। আমি তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানাই। ওনার সব থেকে বড় পরিচয় ছিল উনি জুনিয়র আইনজীবীদের বন্ধু। জুনিয়ররা কত টাকা দিয়েছেন, তা হিসাব না করে তিনি সব মামলা করে দিয়েছেন। যখন যে আইনজীবী তাকে মামলা করতে বলেছেন, তিনি টাকার হিসাব না করে মামলা করে দিয়েছেন। অনেক গরিব মানুষের মামলা ফ্রি করে দিয়েছেন। আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতবাসী করেন সেই প্রার্থনা করি।
জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে জানাজা শেষে বাসেত মজুমদারের মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স কুমিল্লার গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে সর্বশেষ জানাজা শেষে মরদেহ দাফন করা হবে।
এর আগে রাজধানীর বনানী কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে প্রথম জানাজা শেষে তার মরদেহ সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে নেয়া হয়। সেখানে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর প্রধান বিচারপতি, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ও আইনজীবীরা, মন্ত্রী, মেয়র, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, আওয়ামী আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আইনজীবী ফোরাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের পক্ষ থেকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়।
তবে, দুপুর পৌনে ২টার দিকে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে মরহুমের দ্বিতীয় জানাজা হওয়ার কথা থাকলেও তা বাতিল করা হয়। এরপর তার মরদেহ জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে নেওয়া হয় এবং সেখানেই দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল জানাজা সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন। এসময় মরহুমের সন্তান ব্যারিস্টার সাঈদ আহমেদ রাজা, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিবৃন্দ, অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন, সাবেক ও বর্তমান ডেপুটি ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলবৃন্দ, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এএফ হাসান আরিফ ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দসহ অসংখ্য আইনজীবী তাকে স্মরণ করে বক্তৃতা করেন।
এর আগে বুধবার (২৭ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আব্দুল বাসেত মজুমদার। তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। বাসেত মজুমদার দুই ছেলে ও দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
তার মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে শোক প্রকাশ করা হয়। এছাড়া তার মৃত্যুতে শ্রদ্ধা জানাতে আজ বসেনি সুপ্রিম কোর্ট ও ঢাকা জজ কোর্টের কোনো বিচারিক কার্যক্রম।লেবলে মরহুমের জানাযায় মন্তব্য করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন। মরহুমের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে প্রধান বিচারপতি বলেন বাসেত মজুমদার সাহেবের ঋণ কোনো দিন শোধ করতে পারবো না।
বুধবার (২৭ অক্টোবর) জাতীয় ঈদগা ময়দানে আব্দুল বাসেত মজুমদারের জানাজার আগে প্রধান বিচারপতি এ কথা বলেন। দুপুর আড়াইটার দিকে জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে তার জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। জানাজায় ইমামতি করেন মরহুমের ভাগনে মাওলানা খন্দকার মাহবুবুল হক।
প্রধান বিচারপতি বলেন, আব্দুল বাসেত মজুমদার রাজনীতি নিয়ে ব্যস্ত থাকতেন। তাই তার সব সিভিল মামলা জুনিয়র হিসেবে হাইকোর্টে আমি করেছি। সুতারাং আব্দুল বাসেত মজুমদারের কাছে আমার যে ঋণ, সেই ঋণ কোনো দিন শোধ হবে না। আমি তার শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানাই। ওনার সব থেকে বড় পরিচয় ছিল উনি জুনিয়র আইনজীবীদের বন্ধু। জুনিয়ররা কত টাকা দিয়েছেন, তা হিসাব না করে তিনি সব মামলা করে দিয়েছেন। যখন যে আইনজীবী তাকে মামলা করতে বলেছেন, তিনি টাকার হিসাব না করে মামলা করে দিয়েছেন। অনেক গরিব মানুষের মামলা ফ্রি করে দিয়েছেন। আল্লাহ যেন তাকে জান্নাতবাসী করেন সেই প্রার্থনা করি।
জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে জানাজা শেষে বাসেত মজুমদারের মরদেহবাহী অ্যাম্বুলেন্স কুমিল্লার গ্রামের বাড়িতে নিয়ে যাওয়া হয়। সেখানে সর্বশেষ জানাজা শেষে মরদেহ দাফন করা হবে।
এর আগে রাজধানীর বনানী কেন্দ্রীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে প্রথম জানাজা শেষে তার মরদেহ সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে নেয়া হয়। সেখানে রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রীর পক্ষ থেকে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর প্রধান বিচারপতি, সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি ও আইনজীবীরা, মন্ত্রী, মেয়র, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, আওয়ামী আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ, বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির আইনজীবী ফোরাম, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় ও ল’ রিপোর্টার্স ফোরামের পক্ষ থেকে শেষ শ্রদ্ধা জানানো হয়।
তবে, দুপুর পৌনে ২টার দিকে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে মরহুমের দ্বিতীয় জানাজা হওয়ার কথা থাকলেও তা বাতিল করা হয়। এরপর তার মরদেহ জাতীয় ঈদগাহ ময়দানে নেওয়া হয় এবং সেখানেই দ্বিতীয় জানাজা অনুষ্ঠিত হয়।
সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সম্পাদক ব্যারিস্টার রুহুল কুদ্দুস কাজল জানাজা সঞ্চালনার দায়িত্ব পালন করেন। এসময় মরহুমের সন্তান ব্যারিস্টার সাঈদ আহমেদ রাজা, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, আপিল ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতিবৃন্দ, অ্যাটর্নি জেনারেল এএম আমিন উদ্দিন, সাবেক ও বর্তমান ডেপুটি ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেলবৃন্দ, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল এএফ হাসান আরিফ ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির নেতৃবৃন্দসহ অসংখ্য আইনজীবী তাকে স্মরণ করে বক্তৃতা করেন।
এর আগে বুধবার (২৭ অক্টোবর) সকাল ৮টার দিকে রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদের সম্মেলন প্রস্তুতি কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক ও সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি আব্দুল বাসেত মজুমদার। তার বয়স হয়েছিল ৮৩ বছর। বাসেত মজুমদার দুই ছেলে ও দুই মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
তার মৃত্যুতে প্রধানমন্ত্রীসহ বিভিন্ন মন্ত্রণালয় থেকে শোক প্রকাশ করা হয়। এছাড়া তার মৃত্যুতে শ্রদ্ধা জানাতে আজ বসেনি সুপ্রিম কোর্ট ও ঢাকা জজ কোর্টের কোনো বিচারিক কার্যক্রম।