ঢাকা-১৮ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের আলহাজ্ব মোহাম্মদ হাবিব হাসান এমপি নির্বাচিত হওয়ায় প্রাণঢালা অভিনন্দন

পলিটিক্যাল ডেস্ক, আজনিউজ২৪: ঢাকা-১৮ আসনের উপনির্বাচনে আওয়ামী লীগের আলহাজ্ব মোহাম্মদ হাবিব হাসান এমপি নির্বাচিত হওয়ায় প্রাণঢালা অভিনন্দন জানিয়েছেন সেখানকার প্রতিটি ওয়ার্ড আওয়ামী পরিবারের সকল কর্মী ভাইবোনেরা। ৪৪ নং ওয়ার্ডের সবকটি কেন্দ্রে ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান,বিপ্লবী সাধারণ সম্পাদক এস,এ মান্নান কচি, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগের সংগ্রামী সভাপতি ইসহাক মিয়া এবং ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী যুবলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অনুর নেতৃত্বে আওয়ামীলীগ, স্বেচ্ছাসেবকলীগ,যুবলীগ,সাবেক সহ সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ কেন্দ্রীয় উপ-কমিটি আলহাজ্জ কাজী সালাউদ্দিন পিন্টু এবং ছাত্রলীগের বর্তমান ও সাবেক নেতৃবৃন্দঢাকা-১৮ আসনের সম্মানীত সংসদ সদস্য আলহাজ্জ মোহাম্মদ হাবিব হাসানকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান। এসময় নেতারা বলেন, স্বচ্ছ ব্যালটের মাধ্যমে আবারও স্বাধীন সার্বভৌম বাংলার অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানের সাহস্য কন্যা দেশরত্ন, সফল প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বর্তমান সরকারের অধীনেই সুষ্ঠু ধারার নির্বাচন সম্ভব। তাই সকল দ্বিধাদন্ধ ভূলে গিয়ে আওয়ামী লীগের মূল ধারায় একত্রে কাজ করার আহবান জানান সিনিয়র নেতৃবৃন্দ।
এরআগে ৭৫ হাজার ৮২০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হন ঢাকা-১৮ আসনের জনপ্রিয় অভিভাবক আলহাজ্ব মোহাম্মদ হাবিব হাসান এমপি। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপি প্রার্থী এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৬৯ ভোট। গত বৃহস্পতিবার (১২ নভেম্বর) সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত ঢাকা-১৮ আসনের উপনির্বাচনে শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ চলে। তবে নির্বাচন চলাকালীন রাজধানীর ১০টি স্থানে বাসে আগুন দেয়ার ঘটনা ঘটে। এ আসনেই ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট নেয়া হয়।
আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য সাহারা খাতুন গত ৯ জুলাই মারা যাওয়ায় ঢাকা-১৮ আসন শূন্য ঘোষণা করে জাতীয় সংসদ। সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায় এ আসনে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হলো।

ঢাকা-১৮ আসনটি ঢাকা উত্তর সিটির ১, ১৭, ৪৩ থেকে ৫৪ নম্বর ওয়ার্ড ও বিমানবন্দর এলাকা নিয়ে গঠিত। মোট ভোটার ৫ লাখ ৭৭ হাজার ১৮৮ জন। এ আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন ছয় জন। এরা হলেন, আওয়ামী লীগের মোহাম্মদ হাবিব হাসান, বিএনপির এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন, জাতীয় পার্টি-জাপার মো. নাসির উদ্দিন সরকার, বাংলাদেশ কংগ্রেসের মো ওমর ফারুক, গণফ্রন্টের কাজী মো. শহীদুল্লাহ ও পিডিপির মো. মহিববুল্লা বাহার।