সে এক হৃদয়ের ছবি
বঙ্গবন্ধুকে দেখিনি
করমর্দন হাতে চোখে রাখিনি চোখ
আমি পড়ছি কারাগারের রোজনামচা!
পায়ে পা মিলিয়ে হাটিনি বাংলার মাঠ ঘাট
পড়েছি অসমাপ্ত আত্মজীবনী-তাই বাংলার মানচিত্র জুড়ে দেখি বঙ্গপিতার মুখছবি!
আগামীর কোরাস
আফসোস করো না মন মেটা মর্ডানের যুগে
শত প্রতারণার মাঝেও ভালোবাসার তিলক আঁকে
আগামীতে গামা মর্ডানের যুগে মানবের তৃষিত মনে,
ইচ্ছে বৃক্ষ দেওয়া হবে রুয়ে জৈব সারের উৎস বলে।
সেই কঠিন কালের কথা ভেবে, এসো প্রেমের সঙ্গমে কিছু প্রেম দেই রুয়ে
আগামীর মানুষের হেরিডিটির পেঁচানো সুতায় যদি প্রতিলিপন হয় সেই লোভে।
উত্তর নেই
কতটা দুঃখ পেলে মানুষ নীরব হয়ে যায়
কতটা ঠেকে গেলে মানুষ রাস্তায় মিছিল নামায়
এসবের উত্তর এখন নর্দমার কন্ডোমের মতন- কেউ দেয় না পরিচয়!
হারালে মনের ঘরে কেউ খুঁজে পাবেনা নিশানে
বিপ্লব সৌভাগ্যের বিষয় জোটে না সবার নসিবে!
করোনা
বউটির মুখের দিকে তাকালে মায়া বাড়ে খুব
বাবার অসহায় মুখটি মলিন হয়েছে আরো
ফ্যাকাসে মায়ের মুখ
পৃথিবীর কোথাও নেই কোন সুখ!
করোনা- কেউ কাউকে ছোঁব না
একে একে ভাই-বোন-স্বজন সকল
পাড়া প্রতিবেশি কেউ কাউকে না
সব না এসে জুড়াল পাড়া
সব ভালোবাসা উড়ে গেল বাতাসের বুকে
কেড়ে নিল সব মায়া!
অস্রের দাম হবে আরো
…বুঝেছি বদলাতে হবে- মৌসুমী বাতাস যেমন বদলায় দুনিয়ায়
আয়োজন প্রয়োজন খাবার-দাবার মনের আহার
বসতের ভিটায় সময় ঘুমিয়ে পরে শুধু প্রেম নদীর মতো ভাঙে দুপাড়!
এভাবে বদলাতে বদলাতে সকল মানুষের হৃদয় বেখয়ালী হাওয়ায়
যুদ্ধে মাতবে শান্তির আশায়। তখন প্রেমের চেয়ে অস্্েরর দাম হবে আরো!
সোনালি দিনের সৌরভে এলো চাঁদ
বাজার এখন জোছনার এসো রুপালি বর্ষণে প্রেমপণ্য করি বেচা-কেনা
হেমন্তের শ্রান্ত হাওয়া বয়-এসো জীবনের গল্প আঁকি ঝড়ছে দুধসাদা শেফালি
রাত্রির বুক জুড়ে সোনালি চাদর-এমন সময়ে এসো প্রেমের গজলে মনসাগরে ভাসাই জীবন ভেলা!
দূর দূর বহুদূর জীবনের পথ; যেখানে সোনালি ফসলের ভোর দোলে, নাচে প্রেম-আহা! জীবন।
অমৃত ভ‚বনের ঘাটে নাইয়ুরি হয় ফসলের মাঠ। এসো এসো প্রেম লিখি, জীবনের খাতা ভরি পণ্য সাজাই অনিন্দ্য সুন্দরের।