
ডিজেল ও কেরোসিনের দাম বাড়ায় দেশের সব জেলায় বন্ধ করে দেয়া হয় বাসসহ দুরপাল্লার যান। এতে চরম বিপাকে সাধারণ যাত্রীরা। হাজারো ভোগান্তি মাথায় চেপে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে যাতায়াত করেন যাত্রীরা। বিকল্প যানে নেয়া হচ্ছে অতিরিক্ত ভাড়া।
বুধবার ডিজেলের নতুন দাম ঘোষণার পরদিন অর্থাৎ বৃহস্পতিবার মালিকরা সাফ জানিয়ে দেন, অতিরিক্ত দামে ডিজেল কিনে পরিবহন চালানো সম্ভব নয়। সেক্ষেত্রে তারা পরিবহনের ভাড়া বাড়ানোর প্রস্তাব দেন। মালিকদের সঙ্গে একমত হন শ্রমিক নেতারা। পরিবহন সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জ্বালানি তেলের দাম আগের অবস্থায় নেয়া না হলে এ কর্মসূচি চলবে।
বুধবার জ্বালানি তেলের মূল্য ৬৫ থেকে বাড়িয়ে ৮০ টাকা নির্ধারণ করে প্রজ্ঞাপন দেয় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়। একইসঙ্গে বাড়ানো হয় কেরোসিনের দাম। ডিজেলের দাম বাড়ানোর ঘোষণা ও তা কার্যকরের পর থেকেই পরিবহন খাতে এর প্রভাব পড়তে থাকে। প্রতিবাদ হিসেবে গাড়ির চাকা বন্ধের ঘোষণা দেন পরিবহন সংশ্লিষ্টরা।