
পরিসংখ্যান বলছে, ৬ এপ্রিল এ হাসপাতালে রোগী ছিলো ১৩৭০ জন। পরের দিন তা বেড়ে দাঁড়ায় ১৩৮২তে। শুক্রবার সকাল ১০টা পর্যন্ত রোগী ছিলো ৪৬৯ জন। এ হাসপাতালের চিকিৎসকরা বলছেন, রোগী হয়ে যারা আসছেন তাদের ২০ শতাংশই কলেরায় আক্রান্ত। এ বিষয়ে আইসিডিডিআরবির জ্যেষ্ঠ চিকিৎসক ডা. এস এম রফিকুল ইসলাম বলেন, গরমের সময়টাতে জীবানুটার রোগ তৈরি করার ক্ষমতা বেড়ে যায়।
এখন ডায়রিয়া, কলেরায় বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন প্রাপ্তবয়স্করা। শিশুদের আক্রান্তের হার ২০ শতাংশ। ডাক্তাররা জানান, প্রতিবার ডায়রিয়ার পর এক গ্লাস বা আড়াইশো মিলি খাবার স্যালাইন খাবেন। এছাড়া খাবার স্যালাইনের পাশাপাশি ২ বছরের কম বয়সী শিশুরা মায়ের বুকের দুধ পান করবে।রোগীকে খাবার স্যালাইনের পাশাপাশি চিড়ার পানি, ডাবের পানি,স্যুপ বা পানি জাতীয় খাবারগুলো খাওয়াতে পারেন।
তবে স্বস্তির কথা যে এখন পর্যন্ত ডায়রিয়া বা কলেরায় আক্রান্ত হয়ে কেউ মারা যাননি।