ময়মনসিংহ প্রতিনিধি: ঠান্ডা ও শীতজনিত কারণে শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে গত দুই দিনে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৫ নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন মমেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. ওয়ায়েজ উদ্দিন ফরাজী।
তিনি জানান, হাসপাতালের শিশু ও নবজাতক ওয়ার্ডে গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ১১ নবজাতক এবং পরের ২৪ ঘণ্টায় ১৪ নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। তারা সবাই শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ছিল।
মমেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক আরও জানান, বর্তমানে ওয়ার্ডটিতে ৬২৩ জন নবজাতক ও শিশু ভর্তি আছে। তাদের বেশিরভাগই শীতজনিত সমস্যায় ভুগছে। তবে তাদের চিকিৎসায় পর্যাপ্ত ওষুধসহ সব ধরনের প্রস্তুতিও রয়েছে।
মমেক হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের সহকারী অধ্যাপক ডা. বিশ্বজিৎ চৌধুরী জানান, নবজাতক মৃত্যুর ঘটনা নিয়মিতই ঘটে থাকে। তবে শীত শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালের ওয়ার্ডে শীতজনিত শ্বাসকষ্ট এবং নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশু রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। এ সময়টাতে বাড়িতে শিশুদের বাড়তি যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি তাদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
ঠান্ডা ও শীত বাড়ার সঙ্গে রোগীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে- এমন আশঙ্কার কথা জানিয়ে হাসপাতালের নবজাতক ওয়ার্ডের প্রধান ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, ওয়ার্ডে শ্বাসকষ্ট এবং নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই বেশি। নবজাতক ও শিশুদের সুচিকিৎসায় চিকিৎসক-নার্স এবং অন্যান্য কর্মচারীরা তৎপর আছে।
ঠান্ডা ও শীতজনিত কারণে শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়ে গত দুই দিনে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ (মমেক) হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৫ নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। আজ শনিবার রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন মমেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. ওয়ায়েজ উদ্দিন ফরাজী।
তিনি জানান, হাসপাতালের শিশু ও নবজাতক ওয়ার্ডে গত বৃহস্পতিবার সকাল থেকে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত ১১ নবজাতক এবং পরের ২৪ ঘণ্টায় ১৪ নবজাতকের মৃত্যু হয়েছে। তারা সবাই শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত ছিল।
মমেক হাসপাতালের উপ-পরিচালক আরও জানান, বর্তমানে ওয়ার্ডটিতে ৬২৩ জন নবজাতক ও শিশু ভর্তি আছে। তাদের বেশিরভাগই শীতজনিত সমস্যায় ভুগছে। তবে তাদের চিকিৎসায় পর্যাপ্ত ওষুধসহ সব ধরনের প্রস্তুতিও রয়েছে।
মমেক হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডের সহকারী অধ্যাপক ডা. বিশ্বজিৎ চৌধুরী জানান, নবজাতক মৃত্যুর ঘটনা নিয়মিতই ঘটে থাকে। তবে শীত শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালের ওয়ার্ডে শীতজনিত শ্বাসকষ্ট এবং নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত শিশু রোগীর সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। এ সময়টাতে বাড়িতে শিশুদের বাড়তি যত্ন নেওয়ার পাশাপাশি তাদের বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে।
ঠান্ডা ও শীত বাড়ার সঙ্গে রোগীর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে- এমন আশঙ্কার কথা জানিয়ে হাসপাতালের নবজাতক ওয়ার্ডের প্রধান ডা. নজরুল ইসলাম বলেন, ওয়ার্ডে শ্বাসকষ্ট এবং নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যাই বেশি। নবজাতক ও শিশুদের সুচিকিৎসায় চিকিৎসক-নার্স এবং অন্যান্য কর্মচারীরা তৎপর আছে।