কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করার কারণেও খাদ্যের দাম বেড়েছে বলে মন্তব্য করে কৃষিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে প্রতিবছর ২৫ লাখ নতুন মুখ যুক্ত হয়, যা অনেক দেশের মোট জনসংখ্যার সমান। তাহলে বাংলাদেশে প্রতিবছর একটি করে নতুন দেশ যুক্ত হচ্ছে। কিছু খাদ্যের দাম বেড়েছে। আমরা সেগুলোকে নিয়ন্ত্রণে আনার চেষ্টা করছি। তবে অনেক খাদ্যের দাম বেড়েছে কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করার কারণে। কৃত্রিম সংকট যাঁরা সৃষ্টি করেছেন, তাঁদের আইনে আওতায় আনা উচিত। খাদ্যের দাম নির্ধারণ করে বাজার নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন। বরং বাজার মনিটরিং করার ওপর জোড় দিতে হবে।
বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ দাবি করে আব্দুর রাজ্জাক বলেন, ২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের চ্যালেঞ্জ ছিল দেশের খাদ্যের স্বয়ংসম্পূর্ণতা টিকেয়ে রাখতে হবে। বাংলাদেশ এখন খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ। সরকার কৃষিকে আধুনিক ও প্রযুক্তনির্ভর করার কাজ করে যাচ্ছে। কৃষিকে বাণিজ্যিকীকরণ করা হচ্ছে যেন দেশের কৃষক লাভবান হয়।
বিএডিসির সার্কেল অফিস কাম প্রশিক্ষণ কেন্দ্রের উদ্বোধনের সময় সেখানে কৃষি মন্ত্রণালয়ের সচিব সায়েদুল ইসলাম, বিএডিসির চেয়ারম্যান (গ্রেড-১) এ এফ এম হায়াতুল্লাহসহ বিএডিসির ময়মনসিংহ অঞ্চলের কর্মকর্তা ও জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা উপস্থিত ছিলেন।