মাসুমা একজন সফল পেশাজীবী। পাঁচ বছর আগে, যখন তিনি তার বর্তমান প্রতিষ্ঠানে যোগ দেন, তখন থেকেই তিনি তাঁর কাজের প্রতি অত্যন্ত উৎসাহী ছিলেন। তাঁর দক্ষতা এবং উদ্যোগের মাধ্যমে তিনি দ্রুত একটি প্রতিষ্ঠানীয় স্তম্ভে পরিণত হন। কিন্তু মাসুমা কখনই এই প্রতিষ্ঠানে টিকে থাকতে পারতেন না যদি প্রতিষ্ঠানটি তাঁর প্রতি আস্থা ও মূল্যায়ন না দেখাত। মাসুমা সবসময় বলেন, “আমি এখানে টিকে আছি কারণ প্রতিষ্ঠান আমাকে কেবল একজন কর্মী হিসেবে নয়, একজন মানুষ হিসেবে মূল্যায়ন করে।”
এই গল্পটি শুধু মাসুমার নয়, এটি আমাদের সবার। আমাদের কাজের ক্ষেত্রে আমরা যে ধরনের মানসিক ও পেশাগত উন্নতি আশা করি, তার মূল কারণ হলো প্রতিষ্ঠানের পরিবেশ এবং তারা আমাদের প্রতি কেমন আচরণ করে। প্রতিটি প্রতিষ্ঠান যদি তাদের কর্মীদের সাথে সঠিকভাবে আচরণ করতে পারে, তাহলে কর্মীদের ধরে রাখা কোনো কঠিন কাজ নয়।
কর্মক্ষেত্রে কর্মচারীদের ধরে রাখা আজকের দিনে এক বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিশেষ করে বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বাজারে দক্ষ এবং মেধাবী কর্মী খুঁজে পাওয়া এবং তাদের প্রতিষ্ঠানে ধরে রাখা এক কঠিন কাজ। তবে কর্মচারীরা কখনই একটি প্রতিষ্ঠানের ছেড়ে যায় না যদি তারা প্রতিষ্ঠানের থেকে কিছু বিশেষ সুবিধা ও মূল্যায়ন পেয়ে থাকে। এমনকি অনেক সময় কাজের চাপ, পারিশ্রমিক বা সুযোগ সুবিধার অভাব থাকলেও কিছু বিষয়ের প্রতি যদি সংবেদনশীলতা দেখানো যায়, তাহলে কর্মচারীদের ধরে রাখা সহজ হয়।
কর্মচারীদের জন্য ভালো বেতন হলো একটি প্রধান মোটিভেটর। যখন একজন কর্মী তাদের কাজের জন্য ন্যায্য বেতন পায়, তখন তারা প্রতিষ্ঠানের প্রতি বিশ্বস্ত থাকে। এর পাশাপাশি, ভালো বেতন কর্মীদের কর্মশক্তি এবং উদ্দীপনা বাড়িয়ে তোলে, যা তাদের কাজের প্রতি নিষ্ঠাবান করে তোলে। বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে, বেতন এবং সুযোগ-সুবিধার স্বচ্ছতা কর্মীদের কাজের সন্তুষ্টি বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
কর্মক্ষেত্রে পদোন্নতি কর্মীদের মূল্যায়নের একটি প্রধান উপায়। কর্মীরা যখন বুঝতে পারেন যে তাদের কৃতিত্বের মূল্যায়ন করা হচ্ছে এবং তারা তাদের কষ্টার্জিত প্রচেষ্টার জন্য পুরস্কৃত হচ্ছে, তখন তারা প্রতিষ্ঠানের প্রতি আরো বিশ্বস্ত হয়। গবেষণায় দেখা গেছে যে, যারা নিয়মিত পদোন্নতি পেয়ে থাকেন, তারা সাধারণত দীর্ঘ সময় ধরে একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করেন।
কর্মীদের সম্মান প্রদর্শন একটি প্রতিষ্ঠানের নৈতিক দায়িত্ব। যখন কর্মীরা অনুভব করেন যে তারা প্রতিষ্ঠানের জন্য মূল্যবান এবং তাদের মতামত গুরুত্বপূর্ণ, তখন তারা নিজেদেরকে প্রতিষ্ঠানের অংশ মনে করে। সম্মান প্রদর্শনের মাধ্যমে কর্মীদের মধ্যে উৎসাহ এবং পেশাদারিত্ব বৃদ্ধি পায়, যা প্রতিষ্ঠানকে আরও সমৃদ্ধ করে। কোনো কর্মক্ষেত্রে সম্মান এবং বিশ্বাসই হলো মূল ভিত্তি। কর্মচারীরা যখন প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে সম্মান পান, তখন তারা নিজেদের মূল্যবান এবং প্রতিষ্ঠানের অংশ হিসেবে মনে করেন। এ ধরনের মূল্যায়ন কর্মীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস ও উদ্দীপনা বৃদ্ধি করে, যা তাদের কাজের ফলাফলকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। কর্মক্ষেত্রে বিশ্বাসের পরিবেশ তৈরি করা একটি প্রতিষ্ঠানকে আরও শক্তিশালী করে তোলে। একজন কর্মী যখন বুঝতে পারেন যে তার উপর প্রতিষ্ঠান আস্থা রাখে, তখন তিনি কাজের প্রতি আরও নিষ্ঠাবান হয়ে ওঠেন।
একটি প্রতিষ্ঠান তখনই সফল হয় যখন সে তার কর্মীদের সঠিকভাবে মেন্টর করতে পারে। মেন্টরিং কর্মীদের ব্যক্তিগত এবং পেশাগত উন্নতিতে সহায়তা করে, যা তাদের কাজের প্রতি আরো আন্তরিক এবং প্রতিশ্রুতিবদ্ধ করে তোলে। কর্মীদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং নতুন দক্ষতা অর্জনের সুযোগ প্রদান করা একটি প্রতিষ্ঠানকে আরও শক্তিশালী করে তোলে। প্রতিটি কর্মী তার ক্যারিয়ারে উন্নয়ন এবং মেন্টরিং-এর মাধ্যমে এগিয়ে যেতে চায়। যখন একটি প্রতিষ্ঠান কর্মীদের পেশাগত উন্নয়নে সহায়তা করে এবং তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি করার সুযোগ দেয়, তখন কর্মীরা প্রতিষ্ঠানের প্রতি আরো একাগ্র থাকে। মেন্টরিং কর্মীদের শেখার এবং উন্নতির সুযোগ প্রদান করে, যা তাদের ক্যারিয়ার গঠনে সহায়ক। প্রতিষ্ঠানের পক্ষে এটি একটি দীর্ঘমেয়াদী বিনিয়োগ, কারণ দক্ষ কর্মীরা প্রতিষ্ঠানের সম্পদে পরিণত হয়।
কর্মীদের জন্য প্রশংসা ও মূল্যায়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন কর্মীদের কাজের স্বীকৃতি দেওয়া হয় এবং তাদের প্রচেষ্টার প্রশংসা করা হয়, তখন তারা তাদের কাজের প্রতি আরও নিবেদিত হয়। কর্মীদের প্রশংসা করার মাধ্যমে প্রতিষ্ঠান তাদের মধ্যে একটি পজিটিভ চিন্তাধারা গড়ে তোলে যা প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক কর্মক্ষমতা উন্নত করতে সহায়ক। কর্মচারীদের প্রচেষ্টা এবং কৃতিত্বের স্বীকৃতি প্রদান করা অত্যন্ত জরুরি। যখন কর্মীদের কাজের প্রশংসা করা হয় এবং তাদের প্রচেষ্টার মূল্যায়ন করা হয়, তখন তারা আরও আত্মবিশ্বাসী হয়ে ওঠেন এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতি তাদের দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি পায়। সঠিক সময়ে সঠিকভাবে স্বীকৃতি প্রদান কর্মীদের মধ্যে উদ্দীপনা ও কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি করে। এটি শুধু তাদের ব্যক্তিগত উন্নতিতে সহায়তা করে না, প্রতিষ্ঠানকেও আরও সফল করে তোলে।
কর্মীদের মূল্যায়ন করা একটি প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। যখন কর্মীরা অনুভব করেন যে তাদের অবদান প্রতিষ্ঠানের জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তখন তারা কাজের প্রতি আরও মনোযোগী হয়। প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে তাদের ভূমিকা থাকা কর্মীদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে এবং তাদের মধ্যে দলগত কাজের মানসিকতা তৈরি করে। কর্মীরা যখন তাদের কাজের ক্ষেত্রে নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে এবং প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে যথাযথ সমর্থন পায়, তখন তাদের মধ্যে কাজের প্রতি আগ্রহ এবং উদ্যম বৃদ্ধি পায়। একইভাবে, কর্মীদের স্বাধীনতা প্রদান এবং তাদের কাজে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া প্রতিষ্ঠানকে আরও শক্তিশালী করে। এই ক্ষমতায়নের মাধ্যমে কর্মীরা নিজেদের প্রতিষ্ঠানের অংশ হিসেবে মনে করে এবং তারা প্রতিষ্ঠানের জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করে থাকে।
কর্মক্ষেত্রে কর্মীদের জন্য সহায়তা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। কর্মীদের কাজের ক্ষেত্রে যেকোনো সমস্যা বা চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় প্রতিষ্ঠানের সহায়তা প্রদান করা উচিত। যখন কর্মীরা অনুভব করে যে প্রতিষ্ঠান তাদের পাশে আছে, তখন তারা প্রতিষ্ঠানের প্রতি আরও বিশ্বস্ত হয় এবং নিজেদের কাজের ক্ষেত্রে আরো আত্মবিশ্বাসী হয়। কর্মীদের প্রতি আস্থা প্রদর্শন প্রতিষ্ঠানের প্রতি তাদের বিশ্বস্ততা বৃদ্ধি করে। কর্মীদের যদি প্রতিষ্ঠান তাদের কাজের জন্য বিশ্বাস করে, তাহলে তারা নিজেদের কাজের প্রতি আরও দায়িত্বশীল হয়ে ওঠে। আস্থা প্রদর্শনের মাধ্যমে কর্মীদের মধ্যে স্বতন্ত্রতা এবং উদ্ভাবনী চিন্তাভাবনা বৃদ্ধি পায়।
কর্মীদের ক্ষমতায়ন করা প্রতিষ্ঠানের সাফল্যের একটি প্রধান উপাদান। যখন কর্মীরা তাদের কাজের ক্ষেত্রে স্বাধীনতা পায় এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া হয়, তখন তারা তাদের কাজের প্রতি আরো আগ্রহী হয়। ক্ষমতায়নের মাধ্যমে কর্মীরা প্রতিষ্ঠানের প্রতি নিজের কর্তব্যবোধ অনুভব করে এবং তারা প্রতিষ্ঠানের জন্য নিজেদের সর্বোচ্চটা দেয়। কর্মীরা যখন তাদের কাজের ক্ষেত্রে স্বাধীনতা পায় এবং সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা পায়, তখন তারা তাদের কাজের প্রতি আরও মনোযোগী এবং উদ্যমী হয়ে ওঠে। ক্ষমতায়নের মাধ্যমে কর্মীরা নিজেদের প্রতিষ্ঠানের অংশ হিসেবে মনে করে এবং তারা প্রতিষ্ঠানটির জন্য সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা করে থাকে।
কর্মীদের জন্য পেশাগত উন্নয়ন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যখন প্রতিষ্ঠান কর্মীদের নতুন দক্ষতা শেখানোর সুযোগ দেয় এবং তাদের পেশাগত উন্নয়নে সহায়তা করে, তখন কর্মীরা প্রতিষ্ঠানের প্রতি আরো নিষ্ঠাবান হয়। প্রতিটি কর্মী চায় তাদের পেশাগত জীবনে উন্নতি করতে। যখন একটি প্রতিষ্ঠান কর্মীদের শেখার এবং নতুন দক্ষতা অর্জনের সুযোগ প্রদান করে, তখন কর্মীরা তাদের কাজের প্রতি আরও নিষ্ঠাবান হয়। মূল্যবোধের একটি শক্তিশালী ভিত্তি প্রতিষ্ঠানের ভিতকে দৃঢ় করে এবং কর্মীদের মধ্যে একটি পজিটিভ মনোভাব গড়ে তোলে।
কর্মক্ষেত্রে চ্যালেঞ্জ গ্রহণ কর্মীদের কর্মশক্তি বৃদ্ধি করে। নতুন কাজের চ্যালেঞ্জ এবং উন্নতিতে সুযোগ প্রদানের মাধ্যমে কর্মীদের কর্মক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। কর্মীরা যখন তাদের কাজের ক্ষেত্রে নতুন চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করে এবং প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে যথাযথ সমর্থন পায়, তখন তাদের মধ্যে কাজের প্রতি আগ্রহ এবং উদ্যম বৃদ্ধি পায়। একইভাবে, কর্মীদের স্বাধীনতা প্রদান এবং তাদের কাজে সঠিক সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা দেওয়া প্রতিষ্ঠানকে আরও শক্তিশালী করে।
কর্মক্ষেত্রে কর্মীদের কাজের স্বীকৃতি প্রদান একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যখন একজন কর্মী তার কষ্টার্জিত পরিশ্রমের জন্য যথাযথ স্বীকৃতি পান, তখন তা তাদের মধ্যে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি করে এবং কাজের প্রতি তাদের আরও নিবেদিত করে তোলে। স্বীকৃতি শুধু একটি প্রশংসার মাধ্যম নয়; এটি কর্মীর কাজের প্রতি প্রতিষ্ঠানের আস্থা এবং তাদের কৃতিত্বের স্বীকৃতির প্রকাশ। সঠিক সময়ে এবং সঠিকভাবে কাজের স্বীকৃতি প্রদান কর্মীদের মধ্যে পেশাদারিত্ব এবং দায়িত্ববোধ বাড়ায়। এছাড়া, এই ধরনের স্বীকৃতি কর্মীদের মধ্যে নতুন উদ্যমের সঞ্চার করে এবং তাদের আরও উচ্চ মানসম্পন্ন কাজ করতে উদ্বুদ্ধ করে। এই স্বীকৃতি প্রতিষ্ঠান এবং কর্মীদের মধ্যে একটি শক্তিশালী সম্পর্ক গড়ে তোলে, যা দীর্ঘমেয়াদে প্রতিষ্ঠানের সাফল্যে সহায়ক হয়। এছাড়াও, কাজের স্বীকৃতি কর্মীদের মধ্যে একটি পজিটিভ প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরি করে, যা তাদের আরও উন্নততর পারফরম্যান্সের দিকে পরিচালিত করে। এটি শুধু কর্মীর জন্যই নয়, প্রতিষ্ঠানের সামগ্রিক উৎপাদনশীলতা এবং সাফল্যের জন্যও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সুতরাং, একটি প্রতিষ্ঠানের উচিত নিয়মিতভাবে তাদের কর্মীদের কাজের স্বীকৃতি প্রদান করা, যাতে তারা প্রতিষ্ঠানের প্রতি আরও বেশি নিবেদিত থাকে এবং নিজেদের সর্বোচ্চ সামর্থ্য দিয়ে কাজ করতে পারে।
প্রতিষ্ঠানগুলো যদি উপরোক্ত বিষয়গুলো বাস্তবায়ন করে, তবে তারা সহজেই তাদের কর্মীদের ধরে রাখতে সক্ষম হবে। কর্মীদের ধরে রাখতে সফল প্রতিষ্ঠানগুলো সাধারণত তাদের কর্মীদের মধ্যে এগুলো নিশ্চিত করে থাকে। বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে একটি প্রতিষ্ঠানের টিকে থাকার মূল মন্ত্র হলো তাদের কর্মীদের সন্তুষ্ট রাখা এবং তাদের জন্য একটি পজিটিভ কর্মপরিবেশ তৈরি করা। একটি প্রতিষ্ঠানের টিকে থাকার মূল চাবিকাঠি হলো তার কর্মীদের ধরে রাখা। কর্মীরা যখন বুঝতে পারে যে তাদের প্রতিষ্ঠান তাদের প্রতি যত্নশীল, তাদের মূল্যায়ন করে এবং তাদের পেশাগত উন্নয়নে সহায়তা করে, তখন তারা প্রতিষ্ঠানের প্রতি বিশ্বস্ত থাকে। এই ধরনের প্রতিষ্ঠানগুলোই সাধারণত তাদের কর্মীদের ধরে রাখতে সফল হয় এবং দীর্ঘমেয়াদী সাফল্য লাভ করে।
প্রতিষ্ঠানের প্রতি কর্মীদের এই বিশ্বস্ততার বন্ধনই আসলে তাদের ধরে রাখার মূল রহস্য। তাই প্রতিষ্ঠানের কর্তৃপক্ষের উচিত তাদের কর্মীদের এই বিষয়গুলো নিশ্চিত করা, যা প্রতিষ্ঠানের টিকে থাকার জন্য অপরিহার্য। মাসুমার মতো কর্মীরা যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে ভালোবাসে, সেই প্রতিষ্ঠানই আসলে সফল হয় এবং ভবিষ্যতে টিকে থাকে।
খাজা মোহাম্মদ মুস্তাকিম
সহযোগী অধ্যাপক, মার্কেটিং
হাবীবুল্লাহ্ বাহার কলেজ, ঢাকা।
মোবাইল নং ০১৫৫৮০২৪৭৮৬, ০১৮৬৯২৫৭৯৫৭
ইমেইলঃ t34442@nu.ac.bd