একদিন পরেই পবিত্র ঈদুল আজহা। মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটের পাটুরিয়া ফেরিঘাটে ঘরমুখী মানুষের চাপ থাকলেও স্বস্তিতে ঘাট পার হচ্ছেন যাত্রীরা। সকালের দিকে ব্যক্তিগত ছোট গাড়ি ও পরিবহন বাসের চাপ থাকলেও ফেরি পারাপারে নেই ভোগান্তি। এবারের ঈদযাত্রায় স্বস্তিতে ঘাট পার হয়ে ঘরমুখো মানুষেরা স্বস্তিতেই বাড়ি ফিরছেন। নৌবহরে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় যানবাহন ও যাত্রীরা ঘাটে আসা মাত্রই ফেরিতে উঠতে পারছেন।
ঈদে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার ঘরমুখী মানুষ ও যানবাহন এই নৌপথ হয়ে চলাচল করেন। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর এই পথে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ কমেছে। তবে ঈদের সময় যাত্রী ও যানবাহনের চাপ কিছুটা বেড়ে যায়।
বিআইডব্লিউটিসি সূত্রে জানা গেছে, ঈদযাত্রায় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ছোট বড় মিলে মোট ১৭ টি ফেরি রয়েছে। তবে ঘাট এলাকায় যাত্রী ও যানবাহনে বাড়তি চাপ না থাকলে অনেক সময় দুচারটি ফেরি ঘাটে নৌঙর করে রাখা হয়। আবার যানবাহন বেড়ে গেলে ১৭টি ফেরিতেই যানবাহন ও যাত্রী পারাপার করা হয়। শনিবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত পাটুরিয়া ফেরিঘাট দিয়ে বাস পার হয়েছে ২১৩ টি। এছাড়া প্রাইভেট কার ৪৪৩ টি, মাইক্রোবাস ৮২ টি, জীপ গাড়ি তিনটি, পিকআপ ৬৪ টি, ডেলিভারি ভ্যান ৫৫ টি, মোটরসাইকেল এক হাজার ৬৭ টি এবং ট্রাক ১৯৩টি পার হয়েছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) শাহ মোহাম্মদ খালেদ নেওয়াজ বলেন, এই সময়ে পদ্মা নদীতে পানি বাড়ায় মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া নৌরুটের পদ্মা নদীর অববাহিকায় তীব্র স্রোত রয়েছে। এ কারণে স্বাভাবিক সময় থেকে বর্তমানে ফেরি চলাচলে বেশি সময় লাগছে। কিন্তু ঘাট পারাপারে কোনো ভোগান্তি নেই, স্বস্তিতেই এবারের ঈদযাত্রায় পাটুরিয়া ঘাট হয়ে বাড়ি ফিরছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঘরমুখো মানুষ। ১৭ টি ফেরি মধ্যে ৪টি ফেরি ঘাটে অলস বসে আসে।া
একদিন পরেই পবিত্র ঈদুল আজহা। মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটের পাটুরিয়া ফেরিঘাটে ঘরমুখী মানুষের চাপ থাকলেও স্বস্তিতে ঘাট পার হচ্ছেন যাত্রীরা। সকালের দিকে ব্যক্তিগত ছোট গাড়ি ও পরিবহন বাসের চাপ থাকলেও ফেরি পারাপারে নেই ভোগান্তি। এবারের ঈদযাত্রায় স্বস্তিতে ঘাট পার হয়ে ঘরমুখো মানুষেরা স্বস্তিতেই বাড়ি ফিরছেন। নৌবহরে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় যানবাহন ও যাত্রীরা ঘাটে আসা মাত্রই ফেরিতে উঠতে পারছেন।
ঈদে দেশের দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার ঘরমুখী মানুষ ও যানবাহন এই নৌপথ হয়ে চলাচল করেন। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার পর এই পথে যাত্রী ও যানবাহনের চাপ কমেছে। তবে ঈদের সময় যাত্রী ও যানবাহনের চাপ কিছুটা বেড়ে যায়।
বিআইডব্লিউটিসি সূত্রে জানা গেছে, ঈদযাত্রায় দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১ জেলার যাত্রী ও যানবাহন পারাপারে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। পাটুরিয়া-দৌলতদিয়া নৌরুটে ছোট বড় মিলে মোট ১৭ টি ফেরি রয়েছে। তবে ঘাট এলাকায় যাত্রী ও যানবাহনে বাড়তি চাপ না থাকলে অনেক সময় দুচারটি ফেরি ঘাটে নৌঙর করে রাখা হয়। আবার যানবাহন বেড়ে গেলে ১৭টি ফেরিতেই যানবাহন ও যাত্রী পারাপার করা হয়। শনিবার সকাল ৬ টা থেকে দুপুর ৩টা পর্যন্ত পাটুরিয়া ফেরিঘাট দিয়ে বাস পার হয়েছে ২১৩ টি। এছাড়া প্রাইভেট কার ৪৪৩ টি, মাইক্রোবাস ৮২ টি, জীপ গাড়ি তিনটি, পিকআপ ৬৪ টি, ডেলিভারি ভ্যান ৫৫ টি, মোটরসাইকেল এক হাজার ৬৭ টি এবং ট্রাক ১৯৩টি পার হয়েছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) আরিচা কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (বাণিজ্য) শাহ মোহাম্মদ খালেদ নেওয়াজ বলেন, এই সময়ে পদ্মা নদীতে পানি বাড়ায় মানিকগঞ্জের পাটুরিয়া ও রাজবাড়ীর দৌলতদিয়া নৌরুটের পদ্মা নদীর অববাহিকায় তীব্র স্রোত রয়েছে। এ কারণে স্বাভাবিক সময় থেকে বর্তমানে ফেরি চলাচলে বেশি সময় লাগছে। কিন্তু ঘাট পারাপারে কোনো ভোগান্তি নেই, স্বস্তিতেই এবারের ঈদযাত্রায় পাটুরিয়া ঘাট হয়ে বাড়ি ফিরছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ঘরমুখো মানুষ। ১৭ টি ফেরি মধ্যে ৪টি ফেরি ঘাটে অলস বসে আসে।