বিজনেস ডেস্ক: তেল নিয়ে অস্থিরতার মধ্যেই এবার দাম বাড়ার প্রতিযোগিতায় আরও কিছু ভোগ্যপণ্য। দেশের অন্যতম বড় পাইকারি বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজ, রসুন, আদা থেকে শুরু করে ছোলা, ডালসহ কয়েকটি পণ্যের দাম বেড়েছে কেজিতে পনেরো টাকা পর্যন্ত। পেঁয়াজের দাম বাড়ার পেছনে আমদানির অনুমতি বন্ধের সিদ্ধান্তকে দায়ী করা হলেও বাকিগুলোর জন্য দেখানো হচ্ছে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অজুহাত।
পেঁয়াজে রীতিমতো সয়লাব চট্টগ্রামের পাইকারি ব্যবসাকেন্দ্র খাতুনগঞ্জ। তাতে দেশী পেঁয়াজের পাশাপাশি আড়তগুলো ভরপুর ভারতীয় পেঁয়াজে।
তবে পর্যাপ্ত সরবরাহেও গত কয়েকদিন ধরে বাড়ছে দাম। ঈদের আগে যে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ২৬-২৭ টাকা কেজি, বুধবার সেটি বিক্রি হয়েছে ৩৭-৩৮ টাকায়। আর ঈদের আগের ২৬ টাকার দেশী পেঁয়াজ এখন বিক্রি হচ্ছে ৩৫টাকায়। আদার দাম কেজিতে বারো থেকে ১৫ টাকা আর রসুনের দামও কেজিতে বেশি ৪ থেকে ৬ টাকা।
ব্যবসায়ীদের দাবি সরকার আমদানি অনুমতি বন্ধ করে দেয়ায় ভারতীয় পেঁয়াজ আসা বন্ধ হয়ে বেড়েছে দাম। তবে, আদা ও রসুনের দাম বাড়ার কোনও যৌক্তিক ব্যাখা নেই।
মসুর, মটর, ছোলাসহ ডালজাতীয় পণ্যের দামেও উর্ধ্বগতি। মানভেদে মসুর কেজিতে ৪-৫ টাকা, মটরডাল কেজিতে দশ আর ছোলার দামও বাড়তি কেজিপ্রতি ৫ টাকা। এলাচ, দারচিনি, গোলমরিচ, লংসহ মসলাজাতীয় পণ্যের দামও কিছুটা বাড়তি। এসব পণ্যের দাম বাড়ার পেছনে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অজুহাত দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ী নেতাদের কারও কারও দাবি বিভিন্ন ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ ও দাম ঠিক রাখতে সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর কার্যকর ভূমিকা নেই। তাই এই অস্থিরতা।
চাক্তাই খাতুনগঞ্জ সাধারণ আড়তদার ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি সোলায়মান বাদশা বলেন, সরকার যদি জোরালো কোনও পদক্ষেপ না নেয় তাহলে কোনও জিনিসের দাম ধরে রাখার মতো অবস্থা নেই।
দামে এমন অস্থিরতা থাকলেও বেশিরভাগ পণ্যের সরবরাহই স্বাভাবিক খাতুনগঞ্জে।িবিজনেতেল নিয়ে অস্থিরতার মধ্যেই এবার দাম বাড়ার প্রতিযোগিতায় আরও কিছু ভোগ্যপণ্য। দেশের অন্যতম বড় পাইকারি বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে পেঁয়াজ, রসুন, আদা থেকে শুরু করে ছোলা, ডালসহ কয়েকটি পণ্যের দাম বেড়েছে কেজিতে পনেরো টাকা পর্যন্ত। পেঁয়াজের দাম বাড়ার পেছনে আমদানির অনুমতি বন্ধের সিদ্ধান্তকে দায়ী করা হলেও বাকিগুলোর জন্য দেখানো হচ্ছে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অজুহাত।
পেঁয়াজে রীতিমতো সয়লাব চট্টগ্রামের পাইকারি ব্যবসাকেন্দ্র খাতুনগঞ্জ। তাতে দেশী পেঁয়াজের পাশাপাশি আড়তগুলো ভরপুর ভারতীয় পেঁয়াজে।
তবে পর্যাপ্ত সরবরাহেও গত কয়েকদিন ধরে বাড়ছে দাম। ঈদের আগে যে ভারতীয় পেঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ২৬-২৭ টাকা কেজি, বুধবার সেটি বিক্রি হয়েছে ৩৭-৩৮ টাকায়। আর ঈদের আগের ২৬ টাকার দেশী পেঁয়াজ এখন বিক্রি হচ্ছে ৩৫টাকায়। আদার দাম কেজিতে বারো থেকে ১৫ টাকা আর রসুনের দামও কেজিতে বেশি ৪ থেকে ৬ টাকা।
ব্যবসায়ীদের দাবি সরকার আমদানি অনুমতি বন্ধ করে দেয়ায় ভারতীয় পেঁয়াজ আসা বন্ধ হয়ে বেড়েছে দাম। তবে, আদা ও রসুনের দাম বাড়ার কোনও যৌক্তিক ব্যাখা নেই।
মসুর, মটর, ছোলাসহ ডালজাতীয় পণ্যের দামেও উর্ধ্বগতি। মানভেদে মসুর কেজিতে ৪-৫ টাকা, মটরডাল কেজিতে দশ আর ছোলার দামও বাড়তি কেজিপ্রতি ৫ টাকা। এলাচ, দারচিনি, গোলমরিচ, লংসহ মসলাজাতীয় পণ্যের দামও কিছুটা বাড়তি। এসব পণ্যের দাম বাড়ার পেছনে ডলারের মূল্যবৃদ্ধির অজুহাত দিচ্ছেন ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ী নেতাদের কারও কারও দাবি বিভিন্ন ভোগ্যপণ্যের সরবরাহ ও দাম ঠিক রাখতে সরকারি নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলোর কার্যকর ভূমিকা নেই। তাই এই অস্থিরতা।
চাক্তাই খাতুনগঞ্জ সাধারণ আড়তদার ব্যবসায়ী সমিতির সাবেক সভাপতি সোলায়মান বাদশা বলেন, সরকার যদি জোরালো কোনও পদক্ষেপ না নেয় তাহলে কোনও জিনিসের দাম ধরে রাখার মতো অবস্থা নেই।
দামে এমন অস্থিরতা থাকলেও বেশিরভাগ পণ্যের সরবরাহই স্বাভাবিক খাতুনগঞ্জে।