মহান স্বাধীনতার ৫৪ বছর পেরিয়ে গেছে। এরমধ্যে অসংখ্যবার কাটছাঁট হয়েছে মুক্তিযোদ্ধার তালিকা। দলীয় বিবেচনায় ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়ে দেওয়া হয়েছে বিশেষ সুবিধা। অথচ রণাঙ্গনে সম্মুখযুদ্ধে শহিদ প্রায় ১৪শ বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের খোঁজ রাখেনি কেউ। অন্তর্বর্তী সরকার এসব নিখোঁজ শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার খুঁজে বের করার বিশেষ উদ্যোগ নিয়েছে। তাদের নিয়ে একটি পৃথক তালিকা তৈরি করেছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। তালিকায় ২ বীরশ্রেষ্ঠ, ৫ বীর বিক্রম ও ২ বীর প্রতীকের নাম আছে। সেই তালিকা যুগান্তরের হাতে পৌঁছেছে।
নিখোঁজ শহিদ পরিবারের সন্ধান করে প্রাপ্য সম্মান বুঝিয়ে দেওয়া রাষ্ট্রের দায়িত্ব বলে মনে করছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফারুক-ই-আজম। তিনি যুগান্তরকে বলেন, শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যরা কোথায় আছেন কেউ জানেন না। এটা রাষ্ট্রের ব্যর্থতা। কোনো সরকার এসে তাদের খোঁজ নেয়নি। যে যার মতো ক্ষমতায় এসেছে আর মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রি করেছে। আমরা এসব নিখোঁজ শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার চিহ্নিত করে তাদের সম্মান ফিরিয়ে দিতে চাই। এরজন্য যা যা করণীয় আমরা করব।
গেজেট অনুযায়ী শহিদ বীর মুক্তিযোদ্ধার সংখ্যা ৬৭৫৭ জন। এর মধ্যে ভাতা গ্রহণ করছেন ৫৩৫৮ জনের পরিবার। বাকি ১৩৯৯ জনের পরিবারের হদিস নেই। তাদের খুঁজতে মাঠ প্রশাসনকে কাজে লাগানোর উদ্যোগ নিয়েছে মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়। বিভাগ, জেলা, উপজেলাভিত্তিক নিখোঁজ শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে। দ্রুত এসব তালিকা জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে উপজেলা প্রশাসনে পাঠানো হবে। স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিল, এলাকার প্রবীণ ব্যক্তি, শহিদের সহযোদ্ধা ও স্থানীয় ব্যক্তিদের সহযোগিতা নিয়ে উপজেলা প্রশাসন প্রকৃত ওয়ারিশ নির্ধারণ করবেন।
শহিদ মুক্তিযোদ্ধা তালিকা থেকে জানা যায়, বেসামরিক শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের প্রথম গেজেট হয় ২০০৩ সালের ৬ অক্টোবর। সামরিক শহিদদের গেজেট হয়েছে ২০০৪ সালের ১২ এপ্রিল। পুলিশ ও বিডিআরের শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের গেজেট হয় ২০০৫ সালের ১৫ জুন।
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্ট সূত্রে জানা গেছে, সংস্থাটির অধীনে শহিদ, খেতাবপ্রাপ্ত ও যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের পরিবার সম্মানী ভাতা পেয়ে থাকেন। বর্তমানে শহিদ মুক্তিযোদ্ধার পরিবারের সদস্যদের মাসিক ৩০ হাজার টাকা হারে সম্মানী ভাতা, বছরে ২৩ হাজার টাকা হারে দুটি উৎসব ভাতা, দুই হাজার টাকা নববর্ষ ভাতা সুবিধা দেওয়া হয়। এছাড়া চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটা, সামাজিক সুরক্ষা, শহিদ পরিবার বিবেচনায় বিরোচিত সম্মান ও শ্রদ্ধা পেয়ে থাকেন। রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ কর্মসূচিতে আমন্ত্রণ জানিয়ে তাদের সম্মানিত করা হয়।
নিখোঁজ শহিদ মুক্তিযোদ্ধার তালিকা ও মাঠ পর্যায়ে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, যুদ্ধকালীন সময়ে শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের অধিকাংশ ছিলেন তরুণ-যুবক এবং অবিবাহিত। অনেকের বাবা-মা যুদ্ধের আগে-পরে মারা গেছেন। তালিকায় কারও নাম, গেজেট নম্বর, পিতার নাম থাকলেও নেই ঠিকানা। অনেকের গ্রাম, ডাকঘর নেই। আবার অনেক শহিদের পরিবার-পরিজন আছেন (বাবা-মা, স্ত্রী, সন্তান ব্যতীত) কিন্তু ভাতা সুবিধা পাবেন না বিধায় সরকারি পর্যায়ে যোগাযোগ করছেন না। তালিকায় থাকা বেশ কয়েকজন শহিদ মুক্তিযোদ্ধার পরিবার পূর্বে ভাতা পেলেও বর্তমানে ওয়ারিশ জটিলতায় বন্ধ আছে। তালিকায় সাত জনের নাম একাধিকবার এসেছে। কয়েকজনের পরিবার ভাতা পাচ্ছেন বলে যুগান্তরকে জানিয়েছেন। আবার কয়েকজনকে পাওয়া গেছে যাদের ঠিকানাযুক্ত এলাকার বাসিন্দারা শনাক্ত করতে পারছেন না। তালিকা ঘেঁটে মোট এক হাজার ৩৪৪ জনের একক নাম পাওয়া গেছে। এরমধ্যে দুজন বীরশ্রেষ্ঠ, পাঁচজন বীর বিক্রম ও দুজন বীর প্রতীকের নাম রয়েছে। নিখোঁজ মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় থাকা বেশিরভাগই গ্রামের প্রান্তিক জনগোষ্ঠী। যাদের পরিবারের কাছে শহিদ মুক্তিযোদ্ধার সনদ কিংবা গেজেট নেই।
তালিকা জেলা প্রশাসকদের পাঠিয়ে দেওয়ার কথা জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব ইসরাত চৌধুরী। তিনি যুগান্তরকে বলেন, দীর্ঘদিন শহিদ মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারের মধ্যে যারা ভাতা সুবিধা নেয়নি তাদের খুঁজে বের করতে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। আশা করি দ্রুতই সমাধান করতে পারব। তবে মাঠ প্রশাসনে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নিখোঁজ শহিদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবার সন্ধানে মন্ত্রণালয় থেকে এখনো কোনো নির্দেশনা যায়নি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে বরিশাল জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ দেলোয়ার হোসেন মঙ্গলবার যুগান্তরকে বলেন, ভাতা সুবিধা পাচ্ছেন না এমন শহিদদের তালিকা এখন পর্যন্ত পাইনি। মন্ত্রণালয় পাঠালে নির্দেশনা মোতাবেক কাজ হবে। একই কথা বলেছেন ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম ও গাইবান্ধা জেলা প্রশাসক চৌধুরী মোয়াজ্জম আহমদ।
মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের তৈরি করা নিখোঁজ শহিদ মুক্তিযোদ্ধা তালিকা ৮টি বিভাগে ভাগ করা হয়েছে। গেজেট নম্বরসহ নামের তালিকা-
ঢাকা বিভাগ : কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর উপজেলার আবদুল মোতালেব(১০১২), হোসেন আলী(৩১২৩), একেএম মজিবুর রহমান(১৭০); ভৈরবের আলকাস মিয়া(১০১৯), আশু রঞ্জন দেব(১০২২), রইছ উদ্দিন(১০২৩), আমির হোসেন(১৪২), আমির হোসেন বীর প্রতীক(১৬৬); হোসেনপুরের নুরুল ইসলাম(১০৩১), আব্দুর রহিম(১৬৯); ইটনার আবদুল রহিম সিদ্দিকী(১০৩৪), সিরাজুল ইসলাম(১০৩৫); করিমগঞ্জের আবদুল খালেক(১০৪১), আব্দুর রশিদ(৩৫৮৪), নুরুল ইসলাম(৩৫৮৫), আবদুল মালেক(১৭১); কটিয়াদীর আবদুল রহিম(১০৪৭), আনোয়ার হোসেন (১০৪৮); কিশোরগঞ্জ সদরের এবিএম সফি উদ্দিন(১০৫৩); কুলিয়ারচরের ইসমাইল (১০৫৫), আবু মুসা(১৭৪), ইসরাইল (১৭৫), সাইদুর রহমান(১৭৬), হারিজ উদ্দিন(১৭৯), দুলাল খান(১৮২); নিকলীর আমিনুল হক ইকবাল (১০৬২), মতিউর রহমান(৩৩৫৬); পাকুন্দিয়ার কামাল উদ্দিন(১০৬৬), সিদ্দিক হোসেন(১০৬৯), মঞ্জুরুল হক মঞ্জু(১০৭১), মজলিস মিয়া(১০৭২)। গাজীপুর জেলার সদর উপজেলার মরহুম আলী(৮২৪), মেঘলাল ব্রাহ্মণ(৮২৯), সৈয়দ একে মনিরুজ্জামান(৩৬৬৭), মোফাজ্জল হোসেন দেওয়ান(৮৫), গিয়াস উদ্দিন(৯৭), নাজিম উদ্দিন(৯৮); কালীগঞ্জের আবদুল কাদির শেখ(৮৩৪), এ এফ জিয়াউর রহমান(১১০); কাপাসিয়ার ইব্রাহিম(৮৩৫), জসিম উদ্দিন(৮৩৮), রিয়াজ উদ্দিন মোল্লা(১০৫); টঙ্গীর মোহাম্মদ আলী(৮৪৪), আজিজুল হক(১১৩)। গোপালগঞ্জ জেলা সদরের আবু বকর মোল্লা(৮৫০), ইউসুফ আলী সিকদার(৮৫৬), ডা. আবদুল মান্নান মোল্লা(৮৬৭), এসএম লিয়কত আলী মোল্লা(৮৯৪), মালেক মল্লিক(৯০১), হারুন অর রশিদ(৩৫৩৬), হরিহর বিশ্বাস(৮৫), শওকত মোল্লা(১১৭), ইউসুফ আলী সিকদার(১১৮), আকরামুজ্জামান(২৪৮), ইউসুফ আলী সিকদার(২৯৭), শওকত আলী(২৭২), আকরামুজ্জামান(১১৯), আক্কাস আলী সিকদার(১২৭), আব্দুল হান্নান শেখ(১২৮), আকমল আলী চৌধুরী(১৩১), তোফাজ্জেল হোসেন(৬৮); কাশিয়ানীর শফি উদ্দিন(৩৫০১), সুবাস চন্দ্র বিশ্বাস(৯০৫), সিরাজুল ইসলাম(৯১০), জয়নাল আবেদীন(৯১৪), আলি আকবর সরদার(৯১৮), রহমতজান মিয়া(৯২৬), কদর আলী(৩০৯৩), আলাউদ্দীন(৩১৬৩), আব্দুস সালাম মিয়া(৩০১০), আবুল হোসেন মোল্লা(১২৩), ইদ্রিস আলী মোল্লা(১২৫), আবদুল ছালাম(২৪৬), আবদুল মান্নান(২৬৩), হনিফ মোল্লা(২৭৪), আবদুল রব মিয়া(৮৩), আলমগীর কবীর(১৩২), রায়হান উদ্দিন(১৪৮), আক্তার হোসেন(১৪৯), আবু হানিফ সরদার(৩৮), আব্দুল মোতালেব(১৪৭), শামছুল হক(৩১), আবুল হোসেন(৩২); কোটালীপাড়ার মোয়াজ্জেম হোসেন(৯৩৪); মুকসুদপুরের কাজী গিয়াস উদ্দিন(৯৪৬), জাফর আলী সিকদার(৯৪৯), আবুল কালাম আজাদ(৯৫৩), মোজাম্মল হোসেন(২৯), নওশের আলী(১৪৯), নওশের আলী(১৪৯), আব্দুর রাজ্জাক(১৩৭), হাসমত আলী(১৪২), মোফাজ্জল হোসেন(১৪৩), আক্কাছ আলী সরদার(৬৬), মোজাম্মল হোসেন(২৯); টুঙ্গীপাড়ার বেলায়েত হোসেন শেখ(৯৫৭)। টাঙ্গাইলের বাসাইল উপজেলার আবদুল জলিল মিয়া দুলাল(১৪৮৫), আব্দুস সামাদ(৩৩৩), ইব্রাহিম আলী মিয়া(৩৩৫); ভূঞাপুরের হাবিবুর রহমান(১৪৮৬), নিজাম উদ্দিন(১৪৮৮), জালাল উদ্দিন(৩৩৯), আমির আলী(৩৪০); দেলদুয়ারের আবদুল বছির মিয়া(১৫০৬), রমেজ উদ্দিন(১৫০৭), খন্দকার মিজানুর রহমান(৩৫৬০); ঘাটাইলের নাজিম উদ্দিন মোল্লা(১৫২৫), মীর্জা মোহাম্মদ আলী(৩৫৬১), আনছান আলী(২৩১), আবদুল আজিজ সিদ্দিকী(৩৫০), এম মতিউর রহমান(৩৫২); গোপালপুরের আমির হোসেন(১৫৪২); কালীহাতীর ওয়াহেদ আলী(১৫৫৩), আবুল কাশেম মিয়া(১৫৬২), ইউসুফ আলী সাইদুর(৩৩২৫), আবদুল আজিজ মিয়া(৩৪১); মির্জাপুরের মোকসেদ আলী(১৫৭৩), সাইফুল ইসলাম খান(১৫৭৪), জাহাঙ্গীর আলম(১৫৭৭), আলী(৪০), আওলাদ হোসেন(৩২১), আছান আলী(৪০); মধুপুরের আবদুস সালাম(১৫৮০); নাগরপুরের আবদুল বারেক ভূঁইয়া(১৫৮৫), ওয়াসিল মিয়া(৪১৪), আবদুল মতিন চৌধুরী(৩২৮), নোয়াব আলী(৩৩১); সখীপুরের আবদুল খালেক মিয়া(১৫৯১), দারগ আলী মিয়া(৩৫৭৯); টাঙ্গাইল সদরের অজিত কুমার চক্রবর্তী খোকন(১৬০৩), এস এম মোজাফফর(১৬০৫), মিজানুর রহমান(১৬০৭), রশিদ(১৬১৩), মির্জা সুলতান(১৬১৪), আবদুল আজিজ(১৬১৮), প্রফেসর হযরত আলী(১৬১৯), আব্দুল লতিফ(৩৫৫)। ঢাকা মহানগরের রিয়াজ উদ্দিন(৬৯৩), আবু মুছা(৬৯৭), আবদুল মতিন সিকদার(৬৯৯), আবদুর রশিদ খন্দকার(৭০২), আবদুল আলিম বেপারী(৭১১), খন্দকার আবুল বরকত(৭১৫), শেখ জাবেদ(৭১৬), ছানাউল্লাহ খান(৭১৭), জোনাব আলী(৭২০), আজিম উল্লাহ(৭২৫), হামিদুর রহমান(৭২৭), ইফতেখার উদ্দিন মাহমুদ(৭৩১), সেলিম খান(৭৩৩), জহির রায়হান(২৯৪৮), আমির হোসেন(৭৩৬), মোশাররফ হোসেন(৭৩৭), আমিনুর রহমান(৭৪০), মনিন্দ্র চন্দ্র ঘোষ(৭৪৩), আবুল হোসেন(৭৪৪), ফয়েজ উদ্দিন(৭৬৪), সাংবাদিক সেলিনা পারভীন(২৯৯৪), বাচ্চু খান(২৯৫০), মোনছুর আলী(৪৩), সিরাজুল ইসলাম(৪৪), জামাল উদ্দিন(৪৫), মুদাচ্ছের আলী(২২৬), গোলাম হোসেন(৩০০), চাঁন মিয়া(৩৬৫), আব্দুল্লাহ হেল বাকী(৩), সাহাব উদ্দিন(১৩), দলিল উদ্দিন আহমেদ(১৮), জহুর উদ্দিন মুন্সী(২০), মোখলেছুর রহমান(৩৫), এ কে এম তৈয়ব খান(৩৭), আবদুল মজিদ(৩৮), আমানত আলী(৪০), মীর কাউসার আলী(৪১), আবদুল হাই(২), শেখ আবদুর রহিম(৬), এ কে ফজলুল হক(৭), নুরুল ইসলাম(১৩), সৈয়দ মজিবুর রহমান(১৯), আবু তালেব(২১), আব্দুল হক(৩০), নুরুল হুদা খন্দকার(৩২), সৈয়দ আব্দুল হাই(৩৩), রিয়াজ উদ্দিন(৩৯), আবু মঈন মোহাম্মদ আশরাফ ছামাদ,(৪০), এস আর রহমত উল্লাহ(৪৪), আবদুল কাদের(৪৩), নাজির আহমেদ(৫০), আব্দুল মজিদ(৫৫), আবদুল মজিদ(৫৯), সামছুল হক(৫৪), সাহাব উদ্দিন(২২), সিরাজুল ইসলাম(২৩), কমর উদ্দিন(২৪), এসএম জামাল(২৫), সিরাজ উদ্দিন(৪৬); সাভারের রফিক চৌধুরী(৭৬৭), একে এম বাতেস মোল্লা(৪৭), আজাহার আলী মিয়া(৪৮), এম আমিন(৪); ধামরাইয়ের মসসুরুল রহমান খাঁন(৩৫), চাঁনমিয়া(৩৬৫)। নরসিংদী জেলার বেলাব উপজেলার নাজিম উদ্দিন(১৩০১), নুরুল হক(৩০৫৬), আইয়ুব আলী(২৬০), মমতাজ মিয়া(২৮২); মনোহরদীর হাবিজ উদ্দিন(১৩০৫), আবদুল জব্বার(১৩০৬); নরসিংদীর এ বি এম সামছুল হক(১৩২০), মফিজ উদ্দিন(১৩২২), আবু নইম(১৩২৫), প্রকৌশলী ফজলুর রহমান(২৯৬২), আবুল হাসেম(৫৮); পলাশের আবুল বারী(১৩৩২), আবদুল সালাম(কাওসার)(১৩৩৪), ফজলুর রহমান(১৩৩৬), মোহাম্মদ আলী(১৩৩৮), মফিজ উদ্দিন(২৮৮), আজিম উদ্দিন(৫৪), ইদ্রিস(২৬৭); রায়পুরার সেকান্দার আলী সিকদার(১৩৪২), জহিরুল হক ভূঞা দুদু(৩৬৫২), নুরুল হক(৮), আবু তাহের(২৬৮); শিবপুরের মোসলেহ উদ্দিন(১৩৪৮), ইব্রাহীম খন্দকার(১৩৫০), আসাদুজ্জামান(১৩৫১), মমতাজ উদ্দিন খন্দকার(৩৬৪৪), ফজলুর হক(৩৫৬৭), ফজলুর রহমান, বিইউ(৪৯), মফিজ উদ্দিন(৫৯), আব্দুল কালাম মিয়া(২৭৯); নরসিংদী জেলার আবদুল মোতালেব(৬২)। নারায়ণগঞ্জ জেলার বন্দর উপজেলার শহিদ আওলাদ হোসেন খান(১২৬১), সেলিম(১২৬৩); বৈদ্দের বাজারের তোফাজ্জেল হোসেন(১২৬৬); নারায়ণগঞ্জ সদরের নাছির উদ্দিন(১২৬৯); সিদ্ধিরগঞ্জের আমিনুল হক(১২৭৫), আবদুল কাদির মিয়া(১২৭৮), লাহু মিয়া(১১), নুরল ইসলাম(২৫৮); রূপগঞ্জের জ্যোতিময় ভৌমিক(১২৮৭); আড়াইহাজারের সিরাজ(৩৩৮৫); ফতুল্লার লে. আমিনুল হক(২৫৬)। ফরিদপুর জেলার আলফাডাংগার এ.কে.এম ওলিয়ার রহমান(৭৭৫), গোলাম কুদ্দুস(৭৮৪), ময়নদ্দিন মোল্লা(৭৮৭), সোলায়মান(৭৮৯), মহিউদ্দিন সেখ(১০৭), গোলাম ছরোয়ার(১০৮), গোলাম ছরোয়ার(১০৮); বোয়ালমারীর সামসুল হক(৭৯৯), রিজাউল হক মৃধা(৮০৩), মুন্সী আবদুর রউফ, বীরশ্রেষ্ঠ(৮৮); ফরিদপুর সদর উপজেলার আব্দুল হালিম(১০২), আফজাল হোসেন(১০৪), আবদুল ছালাম মোল্লা(১০৫), আবদুল হালিম(১৪৪), সোলায়মান(৯১), আনোয়ার হোসেন(৬০), আব্দুল হামিদ(৮৭), তাজুদ্দিন বিশ্বাস(৮৮), মতিউর রহমান(৮৯), ইসমাইল খান(৯১), খলিলূর রহমান(৯২), আব্দুল হালিম(১০২), আবদুল রশীদ খান(৮০৪), বাচ্চু মিয়া হাওলাদার(৮০৭), আবদুস সামাদ(৩৭), আবদুল সালাম মিয়া(৮০৮); মধুখালীর হাফিজুর রহমান(৮১১), সাইদুর রহমান(৯৬); সদরপুরের দেলোয়র হোসেন(৮১৮), মেশারফ হোসেন(৮১৯), আবদুল কাদের হাওলাদার(২৩৭); নাগরকান্দার রেজাউল(২৪), সিরাজুল ইসলাম সিদ্দিকী(৩৩৮); ভাংগার আউয়ুব আলি খান(১০০), সিদ্দিক মোল্লা(১০১), আজনত আলী(২৭); চরভদ্রাসনের আব্দুর রশিদ(৯৬)। মাদারীপুর জেলার কালকিনি উপজেলার নুরুল ইসলাম(১০৭৭), আলতাফ হোসেন(১০৭৮), গিয়াস উদ্দিন(৩৪৬০), আলী(৩৩৪৩), আব্দুল মোতালেব(১৯১); মাদারীপুর সদরের সারোয়ার হোসেন(বাচ্চু)(১০৭৯), মানিক শরীফ(১০৮০), হারুন অর রশিদ(১০৮৩), নুর ইসলাম মোল্লা(১০৮৫), এম রইস উদ্দিন আহম্মেদ(৩৯), হাবিবুর রহমান(১৮৫); রাজৈরের আবদুল বারী মিয়া(১০৮৯), শাহাজাহান আলী(১২৯), আব্দুস ছালাম(৩৮২), শেখ আব্দুস সালাম(১২৮), শিবচরের একেএম রেজাইল করিম ফিরোজ(১০৯৫), আজিজ চৌধুরী(১০৯৮), আবদুল খালেক মুন্সি(৩৬১০), খোরশেদ আলম(১০৫), এম আবদুস ছালাম(৪১), আব্দুর রশিদ মিয়া(১৯৬)। মানিকগঞ্জ জেলার শিবালয় উপজেলার দলিল উদ্দিন আহাম্মদ(১১২২); সাটুরিয়ার আবুল কাশেম খান(১১২১), মজিবুর রহমান(৯৬), মজিবুর রহমান(৯৬); মানিকগঞ্জের এমদাদুল হক(৭১); হরিরামপুরের আব্দুল মান্নান(২০৪), সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন(২০৫), আবদুর রাজ্জাক(১০২)। মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার জালাল উদ্দিন(১১৩৭), মতিয়র রহমান জাহাঙ্গীর(২৯৭৬), সিদ্দিকুর রহমান(২১৯), মমতাজ উদ্দীন(৫); লৌহজংয়ের মিনহাজ উদ্দিন ভূঁইয়া(১১৪০), আবদুল হালিম চৌধুরী, বি,বি(১১৫১), এমদাদ হোসেন(১১৫২), আকবর হোসেন(১১৫৩), আরফান মিয়া(২৯৭০), আবদুল লতিফ(৯২), আবদুল লতিফ(২৮৯), ইমতিয়াজ উদ্দিন আহমেদ(২১১), আবদুল লতিফ(২৮৯), আবদুল লতিফ(৯২); টঙ্গীবাড়ীর মোসাদ্দেক রহমান ভূইয়া(১১৫৬), মোহাম্মদ হোসেন মিয়া(৬৯); শ্রীনগরের বোরহান উদ্দিন খান(৯১); মুন্সীগঞ্জ সদরের আব্দুল খালেক(২১৬)। রাজবাড়ী জেলার সদর উপজেলার ছাদেক আলী মোল্লা(২৯৪৪), আব্দুর রব মিয়া(২৯৬৯), আবদুল আজিজ(৩৪৩৭), আবুল বাশার(৯৫), খলিলুর রহমান(২৯৩), খন্দকার আবু জাফর নুরুল ইমান(২৯৫), এন এ এম জাহাংগীর(২৯৬), আব্দুর রশিদ(২৯৭); পাংশার পিসি আবদুল কুদ্দুস মিয়া(২৯৪৫), হাসমত আলী(৩৩); বালিয়াকান্দির খলিলুর রহমান(১৩৮০), আজমল হোসেন(১১৪), তাসকীর উল্লাহ(২৯২), খলিলুর রহমান(৮২), আব্দুল মতিন(৮৩)। শরীয়তপুর জেলার ভেদরগঞ্জ উপজেলার আফছার উদ্দিন মীর মালত(১৩৮৯), সর্দার মহি উদ্দিন(১৩৯০), শাহজাহান(৩৪), মেজবাহ উদ্দিন(২১৮), আলী আহাম্মদ(১১৯), জয়নাল আবেদীন(১২৪); পালংএর আবু তাহের খলিফা(১৩৯৮), রফিকুল আহমেদ খান(৩০৪), আবদুর রশিদ হাওলাদার(৭৭); ডামুড্যার গিয়াস উদ্দিন খান(৩০৭৯); গোসাইরহাটের আবদুল হাকিম(১৪০২); শরীয়তপুর সদরের আব্দুল হাই(১৪১৬); নড়িয়ার মোসলেম উদ্দিন মৃধা(১১৫), আবুল হোসেন(১২৫), আবু তাহের(১২৬), আবদুল হাকিম(১৫৭), প্রকৌশলী নজরুল ইসলাম(২৯৪৯), আবুল হোসেন(৭২), জালাল আহাম্মদ(৭৪), আবদুল হাকিম(১৫৭)।
চট্টগ্রাম বিভাগ : চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা উপজেলার রুস্তম আলী(৩৪৮), হারুনুর রশিদ(৩৪৯); চট্টগ্রাম সদরের ফয়জুর রব(৩১৮৭), আমির(৩২৫২), এম শাহ আলম(২৩), ফিরোজ মিয়া(৮৫৪), মোস্তান শের বিল্লা(৮৫৫); বোয়ালখালীর দিবেশ চন্দ্র চৌধুরী(৩৫৪), এখলাছুর রহমান(৩৩২৯), জালাল আহমেদ চৌধুরী(৭৯১), শামসুল আলম(৭৯২), সিরাজুল ইসলাম(৭৯৩); ফটিকছড়ির ভবেশ চন্দ্র বড়ুয়া(৩৫৬), তাজুল হক(৭৯৯), বদিউল আলম(৮০২); বাঁশখালীর আহমদুর রহমান, প্রকৌশলী(২৯৬৫), সমরেন্দ্র লাল দে(৮০৮), মঞ্জুর আহমেদ(৮১৮); হাটহাজারীর মজিবুর রহমান(৩৬০), ওসমান গনি(৮৪৭), ইদ্রিস(৮৪৮), মকবুল হোসেন(৮৪৯); মীরেশ্বরাইয়ের আবুল খায়ের(৩৬৩), জহির আহমেদ(৩৬৪), মুন্সি মিঞা(৩৬৫), মোস্তাফিজুর রহমান(৩৬৭), রফিকুল ইসলাম(৩৬৮), সেকান্দার আলী মাষ্টার(৩৭১), আবুল বাসার(৩৭২), ফরিদ আহমেদ চৌধুরী(৩৭৩), বদরুদৌজা(৩৮০), আবদুল সাত্তার(৩৮১), নিরোধ চন্দ্র দেব(৩৫৮১), সাইফুল্লা চৌধুরী(৭৯৪), গোলাম রাব্বানী(৮০৭), আবুল কালাম(৮০৯), আমিনুল্লা(৮১৪); পটিয়ার শাহ আলম সওদাগর(৩৮২), হারুন অর রশিদ(৩৮৬), নেছারুল হক(৩৮৮), ইব্রাহীম(৩৮৯), এম আবদুস সবুর(২৭), আশরাফ আলী(৭৯৬); রাউজানের জাফর আহম্মদ চৌধুরী(৩৯৫), হীরেন্দ্র মহাজন(৩০৪০), কাজী আব্দুল্লাহ(৮০৭), আবুল হোসেন(৮১৯), আবুল বাশার(৮২৩), জামাল মিয়া(৮২৫), ফরুক মিয়া চৌধুরী(১৫৯); চন্দনাইশের রুস্তম আলী হাবিলদার(৩০৩৯), সীতাকুন্ডের আবু বকর সিদ্দিক(৩৩২০), মনির আহমেদ(৮৬৪), আব্দুল হাকিম(৮৬৬); সন্দ্বীপের সামসুল আলম(৩৯৭), আফলাতুন(৮০১), আবদুল হান্নান(৮০৩), কালা মিয়া(৮০৪), মানিক মিয়া(৮৩১), আব্দুল হাই(৮৩৩), খাদেমুল ইসলাম(৮৩৭), জহিরুল হক(৮৩৮), ইউনুছ মিয়া(৮৩৯), সামছুল হক(৮৪১); সাতকানিয়ার মঞ্জুরুল হক চৌধুরী(৪০৪), স্বপন কুমার চৌধুরী(২৯৬৪), নুরুল ইসলাম(১৬০), আবু তাহের(৮৪৪); ডবলমুরিংয়ের আবু বক্কর সিদ্দিক(২২); কোরবানগঞ্জের ফয়েজ আহমেদ(৭৮৮); আমিরাবাদের নাজমুল হক(৭৮৯); সদরঘাটের এম এম রহমান(৮৫৭); রাঙ্গুনিয়ার আলী আকবর(৮৫৮)। কক্সবাজার জেলার চকোরিয়া উপজেলার আবদুল হামিদ(৫১৬), এনামুল হক(৩৫০০); টেকনাফের সামছুল আলম(৮১২)। কুমিল্লা জেলার বরুরা উপজেলার শাহাদত হোসেন(৪১০), হাবিবুর রহমান(৯৫৯), আব্দুল মতিন(৯৬১), হাবিব উল্লাহ(৯৬২), আব্দুল মমিন(৯৬৪), কোরবান আলী(৯৬৫), আব্দুল মালেক মিয়া(৯৬৬); বাহ্মণপাড়ার ছিদ্দিকুর রহমান খান(৪১৫), সামসুল আলম(৩১৬৯), রফিকুল ইসলাম খন্দকার(৩১৮৫), জহুরুল ইসলাম(১১), শামছুল হক(৯৪৪), আব্দুর রশিদ(৯৪৫), আজগর আলী(৯৫০), সুরুজ মিয়া ভুইয়া(৯৫১), মোশাররফ(৯৫২), রফিকুল ইসলাম, বীর প্রতীক(৯৫৩), আবু তোয়াব পাটোয়ারী(৯৫৪), নুরুল আমিন(৯৮৭); বুড়িচংয়ের রফিকুল ইসলাম খন্দকার(৪১৮), আবদুল হক(৫৩৯), ফজল আলী(৮), আজগর আলী সরকার(৯৬৯), আবদুল রউফ সরকার(৯৭১), আব্দুল লতিফ(৯৭৬), আব্দুল মজিদ(৯৮৩), মুখলেছুর রহমান(৯৮৮); চান্দিনার সেলিম মিয়া(৪১৯), ফুল মিঞা(৪২০), মজিবর রহমান ভূইয়া(৪২১), আ: মালেক(৩৩০২), সবদার আলী(৫৪৮); চৌদ্দগ্রামের আমির হোসেন(৪২২), আবদুল আজিজ(৪২৩), আবদুল জব্বার(৪২৪), আবদুল গনি(৪২৫), আবদুল কাদের(৪২৬), মতলব মিয়া(৪২৭), আনা মিঞা(৪২৮), রুস্তম আলী(৪২৯), মন্ত মিয়া(৪৩৩), আবদুর রহমান(৪৩৪), কাজী আজিজুল ইসলাম(৪৩৯), আবদুল খালেক(৪৪৩), হিরন মিঞা(৪৪৪), বাহার আহমেদ(৪৪৬), হুমাযুন কবির(৪৪৭), ওবায়দুল হক পাটোয়ারী(৫২৭), আবু তাহের মজুমদার(৯০৮), মোসলিম মিয়া(৯১০), গোলাম হাফিজ(৯১১), মফিজুর রহমান(৯১৩), মাহবুবুল হক(৯১৬), আব্দুল করিম, বীর প্রতীক(৯১৮), আব্দুল মান্নান,(৯১৯), মনির আহম্মেদ খন্দকার(৯২০), হারুন অর রশিদ(৯২১), মোস্তফা(৯২৩), সিরাজুল হক(৯২৪), হুমায়ন কবির(৯২৫), আয়ুব আলী(৯২৬), সিরাজুল হক বীর বিক্রম(৯২৯), রাজা মিয়া(৯৩৩); কুমিল্লা সদরের এ,কে,এম, শাহজাহান হায়দার(৪৪৯), আবু জাহিদ আবু(৪৫০), নরুজ্জামান(৪৫১), মোহাম্মদ ছাদেক(৪৫৩); দাউদকান্দির ডা. আবদুল লতিফ সরকার(৪৫৪), নজরুল ইসলাম(৪৫৫), বাচ্চু মিয়া(৪৫৭), নুরুল ইসলাম(৪৬২), নাছির উদ্দিন(৪৬৩), শামছুজ্জামান, বিউ(৮৭৩), আব্দুল মোতালেব(৮৭৪), নুরুল ইসলাম(৮৭৫), জয়নাল আবেদীন(৮৭৯); দেবিদ্বারের জয়নাল আবেদীন(৪৬৭), আকতরুজ্জামান(৪৮), আবদুস সালাম(১৩৩), আবদুর রাজ্জাক(৫০৯), আবদুর ওয়াদুদ(৫২৩), সাহেব অলী(৮৮৮), আব্দুল হাকিম(৮৯৩), আব্দুর রাজ্জাক(৮৯৭), আব্দুল খালেক(৮৯৮), আকতরুজ্জামান(৪৮), আবদুস সালাম(১৩৩); হোমনার খুরশিদ আলম(৪৭৬), মনিরুল হক(৪৭৭), মতিউর রহমান(৪৮১), সিরু মিয়া(৭৯), আবদুল মতিন(৫৫৩), শাহ আলম(৯০৩), আব্দুল খালেক(৯০৪), আব্দুল মজিদ(৯০৫), সিরু মিয়া(৭৯); লাকসামের এ,টি,এম, আবদুল বারী(৪৮৯), আলী আকবর(৪৯৩), শামছুল হুদা(৪৯৪), মোবারক আলী(৪৯৬); মুরাদনগরের আবদুল মান্নান(৫০৫), আয়েত আলী শিকদার(৫০৭), রমিজ উদ্দিন আহমেদ(৫০৬), শওকত আলী(৫৩০), তমিজ উদ্দিন(৫৪৫), একে ফজলুল হক(৯৯১), আবদুল মান্নান(৯৯৬), আব্দুল মালেক(৯৯৮), কাজী ফরহাদ হোসেন(৯৯৯)। চাঁদপুর জেলার সদর উপজেলার আয়াত উল্লাহ পাটোয়ারী(২৭২), সাইফুদ্দিন আহমেদ(২৭৬), জসিম উদ্দিন(২৮০), গিয়াস উদ্দিন চৌধুরী(১৬৩), মোহন আলী দত্ত(১৬৪), হাবিবুর রহমান(৭৮২), মীর মোহা. আলী(৭৮৪); ফরিদগঞ্জের মইনুদ্দিন খান(২৮৯), লাল মিয়া তালুকদার(২৯১), আনোয়ার হোসেন(৫০), আবদুল মমিন(৫১), সৈয়দ আহম্মেদ(৫৫৭), আবুল কালাম(৫৭৬), আলী আহম্মদ পাটোয়ারী(৫৮১), আবদুল রশিদ ওয়াকিম(৭২৮), হেদায়েত উল্লাহ(১৮); হাইমচরের ইমান হোসেন মোল্লা(৩০০), আলী হোসেন খান(৩০৪), আবদুল কাইউম মিয়া(৩০৫), শামছুল হক(৭৫৬), আব্দুল লতিফ(৭৫৯); হাজীগঞ্জের ছালামত উল্লাহ(৩০৯), আবু তাহের(৩২৪), আমির হোসেন(১৭), রুহুল আমিন(৭৬৩), আব্দুল আহাদ(৭৬৬), আমির হোসেন(১৭); মতলবের জহিরুল ইসলাম(৩২৬), মকবুল হোসেন(৩২৮), মোকলেছুর রহমান(৩২৯), মংগল মিয়া(৩৩০), নান্নু মিয়া(৩৩৫), ইসহাক সিকদার(৩০৮৬), আউয়াল(৩০৮৭), ইসমাইল হোসেন মিয়া(৩৪৩৬), আজিজুল হক(৫৮৪), নুরুল হক(৫৮৬), আব্দুল মান্নান(৭৪৩); শাহরাস্তির ইলিয়াস হোসেন(৩৪৪), আব্দুল কালাম(৭৫২); কচুয়ার মহিবুল্লাহ, বীর বিক্রম(৪), হাবিবুর রহমান(৭৫০)। নোয়াখালী জেলার বেগমগঞ্জ উপজেলার আবদুল হামিদ(৬০৫), আবদুল গণি(৩১৬২), গোলাম মোস্তফা(৫৫), বজলুর রহমান(৬৬৪), মোশারফ হোসেন(৭০৩), আহাম্মদ উল্লাহ(৬৮৮), আবুল খায়ের(৬৯১), গোলাম মোস্তফা(৫৫); চাটখিলের আবুল বাসার(৬১৭), আবদুল মালেক(৬১৮), আব্দুর গফুর, বিবি(৬৪২), মঞ্জুর আহম্মেদ(৬৬৬), সিরাজুল হক(৭০৬); কোম্পানীগঞ্জের মোস্তফা(৬২৭), একরামুল হক(৬৩২), আবদুল খালেক(৬৮৯); নোয়াখালী সদরের গোলাম হায়দার(৬৩৬), আমিন উল্ল্যহ(৬৪৬), সিরাজুল ইসলাম(৬৪৮), আবদুল খালেক(৬৫৫), গোলাম রহমান(৬৬৭), জয়নাল আবেদীন(৬৬৮), রহমত উল্লাহ(৬৫৬); সেনবাগের আলী আকবর(৬৭৩), আবু তাহের(৬৭৬), আবদুল জলিল(৬৮৮), ইলিয়াস(৬৮৯), আবু তাহের(৬৮৬), আব্দুল হক(৩৬২১); সোনাইমুড়ীর অলী উল্যা(৮৪), অলী উল্যা(৮৪); সুধারামের খোরশেদ আলম(৬৫৫), ওয়াজী উল্লাহ(৬৬০), আবদুল মান্নান(৬৮২)। ফেনী জেলার সদর উপজেলার আবুল বাসার(৫৩৩), সাহাব উদ্দিন(৫৩৫), মোস্তফা(৫৩৭), মজিবুল হক(৭১৫), আলী আকবর(৭৩৯); পরশুরামের আবুল খায়ের(৫৪২), আবদুল ছাত্তর(৫৪৬), মোশারফ হোসেন(৫৫০), আবুল হাশেম(৭২০), আলী আশরাফ মিয়া(৭২৫), আবুল খায়ের(৭৩০); সোনাইগাজীর আবুল বাসার(৫৬৪); ছাগলনাইয়ার ফয়েজ আহাম্মদ(১৮১), সুজা উদ্দিন(১৮২); দাগনভূঞার মুলকুতুর রহমান(১৮৩)। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার আখাউড়ার আনোয়ারুল হক(১৯১), মজিবুর রহমান(১৯৩), আকতার আলী(১৭৩), আব্দুল হাই(১৪১), এম এ রহমান ভুইয়া(৫৯৩), সফিল মিয়া, বিইউ(৬১৬), শামছুল হক(৬১৯), আব্দুল হাই(১৪১), আকতার আলী(১৭৩); বাঞ্ছারামপুরের আবুল কাসেম(১৯৯), এম এস রহমান(২০১), গোলাম মোস্তফা(২০৩), মোহাম্মদ হোসেন(২০৬), সৈয়দ আবুল হাসেম(২০৭), ফজলুর রহমান(৩৩০৫), আব্দুল আহাদ(৬২২); ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদরের ছবিল মিঞা(২১৪), এস,এম, এসহাক(২১৬), সামছুল হক(২১৮), খলিলুর রহমান(২২১), নাজিম উদ্দিন ভূইয়া(২২৩), রংগু মিয়া(২৩১), কালা চাদ খান(২৬৫), শিরিস চন্দ্র দেবনাথ(২৯৫৫), আব্দুর রহমান চৌধুরী(৩৬৫৮), মতিউর রহমান(১৫), নুর(১৬), আবুল খায়ের(৬৯৯), কাজী আলী আহেমেদ(৭০৪), হারুন মিয়া(৭০৮), আবদুর রহমান(৭১২), আবুল হাসেম(৭১৫), সৈয়দ উদ্দিন আহমেদ(৭১৬), ইয়াছিন খান(৭২৩), হাফিজুর রহমান(৭২৪); কসবার রুহুল আমিন ভূইয়া(২৩৩), আবেদ আহমেদ(২৩৭), মফিজুর রহমান(২৩৯), মনু মিঞা(২৪১), শওকত আলী(২৪২), আব্দুল রউফ(৩৩৬৮), খোরশেদ আলম(৪৭), আবেদ আহমদ(১৭৫), আবদুল রহিম(১৭৭), আবুল কাশেম(৫৯৪), ইদ্রিস মিয়া(৬২৪), আব্দুর রফিক(৬৭৪), রংগু মিয়া(৬৭৬), ফজলুল হক(৬৮৭), আবদুল হাকিম(৬৮৮), মোস্তাফিজুর রহমান(৬৯৩), খোরশেদ আলম(৪৭), আবেদ আহমদ(১৭৫), আবদুল রহিম(১৭৭); নবীনগরের ফরিদ উদ্দিন(২৪৯), আবদুল ছালাম(৫৬), আবদুল মালেক(১৭০), ফরিদ মিয়া(১৭২), আবদুল হান্নান(৬১৫), মোস্তফা মিয়া(৬১৮), আব্দুল হাকিম(৬২৩), নুরুল আবেদীন(৬২৬), মজনু মিয়া(৬২৭), হাবিবুর রহমান(৬২৯), মেহেরাজ আলী(৬৩১), নুর মিয়া(৬৩৮), নজীর আহাম্মদ(৬৩৯), নুর মিয়া(৬৪১), নুরুল হক(৬৪৩), মহররম আলী(৬৪৮), আনোয়ারা হোসেন(৯৩৭), আবদুল মালেক(৯৩৯), আব্দুল গনি(৯৪০), নুর মোহাম্মদ(৯৪২), আবদুল ছালাম(৫৬), আব্দুল লতিফ(৬৫৪), আবদুল মালেক(১৭০), ফরিদ মিয়া(১৭২); সরাইলের সিরাজুল ইসলাম(২৫৩), বিরাম আলী(২৫৪), আশফাকুল মতিন খসরু(২৫৫), জিল্লুর রহমান(২৫৭), আবু সাইদ(৬৩২)। রাঙ্গামাটি জেলা সদরের স্বপন কুমার বিশ্বাস(৬৯১)। লক্ষ্মীপুর জেলা সদরের সিরাজ উল্লাহ(৫৬৯), আহম্মদ উল্লাহ(৫৭০), আবদুল মতিন(৫৭৩), নুরুজ্জামান(৫৭৪), আবদুল হাই(৫৭৬), আবদুল মমিন(৫৭৮), চাঁদ মিঞা(৫৮০), ফজলুল করিম(১৫২), আবুল তাহের(৭৬০), ফজলুল করিম(১৫২); রামগতির আবু তাহের(৫৮৬), খোরশেদ আলম(৭৭৪), নাজিব উল্লাহ(৫৮৮), আবদুল লতিফ পাটোয়ারী(৩৫৬২), সিরাজুল ইসলাম(৭৫২), হাসান আহমেদ(৭৬১), আবুল বাসার(৭৭০), নুরুল ইসলাম(৭৭২), খোরশেদ আলম(৭৭৫); রায়পুরের আবুল খায়ের(৫৯৫), রুহুল আমিন(৭৬৭), আবুল খায়ের(৫৯৭) এম এ মান্নান(২০)।
রাজশাহী বিভাগ : চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার ভোলাহাটের কামাল উদ্দিন হেনা(২১৫৪); গোমস্তাপুরের তৈয়বুর রহমান(২১৬৬), ছাইম উদ্দিন(৫৭৮); জেলা সদরের আফতাব উদ্দিন(২১৭৬), সৈয়দ নূরুল আফসার(৩৬৫৯), মুজাফফর হোসেন(২১৭৭), সাইফুল ইসলাম(৩১০); শিবগঞ্জের সাবেদ আলী(২১৮৬), মতিউর রহমান(২১৮৯), নরুজ্জামান(২১৯২), আজাহার আলী(৩৬১), লুত্ফুল হক(৩৮৩)। জয়পুরহাট জেলার ক্ষেতলাল উপজেলার লুত্ফর রহমান(৫৩২); জয়পুরহাট সদরের আজিম উদ্দিন(৫৩৪); পাঁচবিবির সোলামান আলী(২৩৩৯), নেজাম উদ্দিন(২৩৪০)। নওগাঁ জেলার বদলগাছির নুরুল ইসলাম(২৪৩৮), ওসমান আলী(২৪৩৯); নওগাঁ সদরের আব্দুল্লা আল মামুন(২৪৪৮), শেহিদ লুত্ফর রহমান(২৪৫২), আব্দুর রহমান(৩৫৯৬), নজরুল ইসলাম(৫৪৩), মোহাম্মদ আলী ভুঞা(৫৪৮); পত্নীতলার সুরত আলী(৩৩৪৭), সুরত আলী(৩৩৪৭), ইছাক আলী মাঝি(২৪৭৩); ধামইরহাটের জসির উদ্দীন(৩৬১৬), লোকমান হোসেন(৫৪৬); মহাদেবপুর উপজেলার আবদুল রহমান(৫৭৯)। নাটোর জেলার সদরের খোরশেদ(৩৫১৯), শ্রী বিফল চন্দ্র মন্ডল(২৪৯১), গোলাম রব্বানী(২৪৯২), আবুল খায়ের মিয়া(৫৫১); বাগাতিপাড়ার মোহাম্মদ আলেপ বিশ্বাস(৩৫৬৩), আব্দুস সালাম(৩৫৬৪); গুরুদাসপুরের কৃষ্ট কুন্ডু(৩৫৫৫); বড়াইগ্রাম উপজেলার রাহেন(২৪৮২); লালপুরের ওয়াহেদ আলী(২৪৮৪)। পাবনা জেলার ঈশ্বরদীর আব্দুল মান্নান(৩২৯৭), নুর মোহাম্মদ(২৫২৭), আবদুর রাজ্জাক(২৫৩৭), নুরুল ইসলাম(২৫৪৩), আবদুল রউফ(৭৪), কামাল উদ্দিন(৫৫৬); আটঘরিয়ার তোতা মিয়া(২৫১১), হায়দার আলী(৩৫২২); বেড়ার নাজিম উদ্দিন মিয়া(২৫১৭), সফিউর রহমান(৩৬৮); চাটমোহরের রবিন্দ্র নাথ গোস্বামী(২৫২২); পাবনা সদরের আবদুল বারিক(২৫৬২), আবদুল সাত্তার লালু(২৫৬৩), শেখ আনোয়ার হোসেন(২৫৬৭), আনছার আলী(৫৬০), আবুল ফজল(৫৬১); সুজানগরের বজলুর রশিদ খান(২১১), আকবর আলী(৫৭৩); ফরিদপুরের আবদুল আজিজ(৫৬৬), মোহা. আহছান উদ্দিন(৫৬৭)। বগুড়া জেলার সদর উপজেলার খন্দকার আবু সফিয়ান(২১২৯), টি, এম, আউয়ুব(টিটু)(২১৩৩), আবুল হোসেন পশারী(২১৩৬), মাছুদ আহম্মেদ মাছুদ(২১৩৭), মোসলেম উদ্দিন(৩৪৭), আব্দুল মান্নান তালুকদার(৪৮৪), শফিউদ্দিন আহমেদ(৪৮৫); সোনাতলার আবদুল ওয়াহেদ বাবুল(২১৫৩), আব্দুল করিম(৩৭৮); শাজাহানপুরের মুনসুর রহমান(৩৩৭৭); গাবতলীর জনাব আলী(৩৮৭), সোনা মিয়া(৪৮১); কাহালুর নুরুল আমিন(৪৭৯)। রাজশাহী জেলার চারঘাটের ওলিউল ইসলাম(২৬০৭), খুরশীদ আলম শিবলী(২৬১৩), চাঁদমিয়া(৯), হায়দার আলী(৭৫), লাল চান্দ(৩২০), মহব্বেল হোসেন(৩২২); দূর্গাপুরের জানিক উল্লাহ সরদার(২৬২৩); গোদাগাড়ীর ফজলুর রজমান(২৬২৫), জিল্লুর রহমান(৫৭৬); পবার নুর বকস(২৬২৬); তানোরের হাবিুল্লাহ সরকার(২৬২৮); রাজশাহী সদরের আবদুল হাকিম(২১২), কাসেদ আলী(৫৮০); বাঘার আলা উদ্দিন(৩৮৬); বোয়ালিয়ার সেখ ইজ্জত আলী(১৩); শিবগঞ্জের ইয়াছিন আলী(৬৮); বাগমারার মাজেদুল রহমান মধা(৩১৯); রাজপাড়ার শওকত আলী(৩০৩)। সিরাজগঞ্জ জেলার বেলকুচির নজরুল ইসলাম(২৬৪৯), আবদুর রহমান(২৬৫০); কামারখন্দের সোলেমান আলী আকন্দ(২৬৫২), ইয়াকুব আলী মন্ডল(৩৬৫৩); কাজীপুরের সোলেমান আকন্দ(২৬৫৬), চান মিয়া(২৬৬৩); সিরাজগঞ্জ সদরের মকবুল হোসেন(২৬৬৮), আবদুস সবুর(২৬৭০), আহম্মদ হোসেন(২৬৭১), শাহেদ আলী(২৬৭২), আবদুস সামদ সরকার(২৬৭৩); উল্লাপাড়ার মাসুদ আলম(৫৬৩), অনীল কুমার ঘোষ(৩৩৭)।
খুলনা বিভাগ : কুষ্টিয়া জেলার খোকশা উপজেলার আবদুস সামাদ(১৯৩৬); কুমারখালীর আনছার আলী(১৯৪৫), আবু বক্কার সিদ্দিক(১৯৪৬), আবদুল মান্নান(১৯৪৮), আব্দুর রশিদ(৪২০), আব্দুল লতিফ(৪২১); কুষ্টিয়া সদরের তোজাম্মেল হক(১৯৫৬), শেখ আলফা উদ্দিন(৪২৩); মিরপুরের আবুল শেখ আবুল(১৯৭৬), খালেদ সাইফুদ্দীন আহম্মেদ(৩৬৬০); দৌলতপুরের খোরশেদ আলম(১৮৯৯), পঞ্চানন সরদার(১৯০০), জয়নাল আবেদীন(১৯০২), শামছুল হক(১৯২৯), ইসরাফিল বন্দ(৩২৭০), হাবিবুর রহমান(৩৬৫৫), আনোয়ারুল ইসলাম(২৮৬), শেখ আফিল উদ্দিন(২৯৩); ভেড়ামারায় নজরুল ইসলাম(১৯২২), গিয়াস উদ্দিন(১৯২৩); ফুলতলার শেখ হরমুজ আলী(১৯১২), কাজী মহিউদ্দিন(২৯৬); পাইকগাছার আবু তালেব মোড়ল(১৯১৬), মোজাম আলী(২২৫), আব্দুর কাদের(৪০৩); দিঘলিয়ার দেলোয়ার হোসেন(২৩৬); তেরখাদার সহিদুর ইসলাম(৪০০); খুলনা সদরের খাদেম সরদার(৪০৬); আলমডাঙ্গার খন্দকার আশরাফ আলী(১৭১৮), আকবর হোসেন(১৭২৪), নজরুল ইসলাম(১৭২৮), ডা. বজলুল হক(২৯৫৭), ইয়াছিন আলী(৩০০); চুয়াডাঙ্গা সদরের রবিউল ইসলাম(১৭৩৩), নুরুজ্জামান(১৭৩৫), সারোয়ার খন্দকার(৩৭৫); দামুরহুদার আবদুল মান্নান(১৭৪২), আনছার আলী(৩৬৮৫), আল্লাহ রাখা(২৯৩); জীবননগরের গিয়াস উদ্দিন খান(২৯৯); হরিনাকুন্ডুর গোলাম মোহাম্মদ(১৭৯৮); ঝিনাইদহ সদরের হারেজ উদ্দিন(১৮১৭), লতাফত হোসেন জোয়ারদার(১৮১৯), গোলাম মোস্তফা(১৮৩০), আবদুল আজিজ আজাদ(১৮৩১), গোলাম কবীর(১৮৩২), শরীফুল ইসলাম(১৮৩৪), মোহন কুমার দাস(১৮৩৫), মতিয়ার রহমান(৩০২১), জাহাঙ্গীর আলম(৬৭); কালীগঞ্জের আবুল কাশেম(১৮৪২), মহর আলী মিয়া(১৮৪৪); মহেশপুরের ছানাউর রহমান(১৮৪৭), সেকান্দার আলী(১৮৫০), মফিজুর রহমান(১৮৫১), হামিদুর রহমান বীর শ্রেষ্ঠ(৩৯৫); শৈলকুপার দিদার হোসেন(১৮৭১), আবদুল খালেক(১৮৭৬), চেতন আলী জোয়ার্দার(১৮৮৩), শাহ আহমেদ(১৮৯০); কালিয়ার লুত্ফর রহমান(২০৬৬), আয়বালী গাজী(৩৫৭৬); লোহাগড়ার তবিবুর রহমান মল্লিক(২০৬৮), লস্কর মিজানুর রহমান(২০৬৯), খন্দকার মহিমউদ্দিন আহমেদ(২০৭১), আবদুল মান্নান খান(২০৮৫), আবদুল মান্নান খান(৩৪৪০), রুস্তম আলী(১৪১), নাজির আহমেদ(২৫৮), গোলাম সরওয়ার(২৬৬), গাজী হারুন রশীদ(২৬৮), শেখ আব্দুল হালিম(৪৪৮), আবদুর রউফ(৪৫০), মোছাদের হোসেন(৪৫২), ইউনুস সিকদার(৪৫৩); নড়াইল সদরের কাজী ইজদাইন হোসেন(২০৯০), নুর মোহাম্মদ শেখ, বীরশ্রেষ্ঠ(২৫৬), জমশেদ আলী মিয়া(২৬৭); কালিয়ার জাফর হোসেন(২৬৪), সিদ্দিকুর রহমান(২৬৫); মির্জাপুরের বশির আহমেদ বিশ্বাস(৪৫৮); বাগেরহাটের মজিবুর রহমান মল্লিক(১৬২৭), ইসমাইল হোসেন ডাকুয়া(১৬৩০), শেখ হোসেন আলী(১৬৩১), নবীর উদ্দিন(১৬৩২), সেখ আবদুল জব্বার(১৬৩৩), আবদুল রাজ্জাক(৩০৮), আখতার হোসেন(২৪৪); চিতলমারীর স,ম, শহিদুল আলম(১৬৩৭), মীর মোশারফ হোসেন(৩৬৫); কচুয়ার আতাহার আলী(১৬৪১), আশ্রাব আলী মোল্লা(১৬৫১); মোল্লাহাটের ইছাহাক ফকির(১৬৫৪), বেলায়েত হোসেন(২৬৫), মোল্লা বেলায়েত হোসেন(৭৬), এনামুল হক বীর প্রতীক(৩৬০), এ কে এম মুমিন উদ্দিন ফরাজি(৩৬১); মোড়লগঞ্জের আবদুল মান্নান খান(১৬৭৭), ছালাম মৃধা(১৬৭৮), সাহেব আলী তালুকদার(১৬৯০), সেকেন্দার আলী বেপারী(১৬৯১), সৈয়দ অজিয়র রহমান(১৬৯৪), মোসলেম আলী শিকদার(২৬১); রামপালের ইউসুফ আলী শেখ(১৬৯৮); শরণখোলার আবদুর রশিদ খান(১৭০১), আছমত আলী মুন্সী(১৭০৫), আবদুল মান্নান হাওলাদার(১৭০৭), এছাহাক আলী খন্দকার(১৭০৮), ইসমাইল হোসেন(১৭০৯), আলী হোসেন হাওলাদার(১৭১২), তালেব আলী ফকির(১৭১৪), বাসারত খাঁন(১৭১৬), আবদুস সাত্তার হাওলাদার(১৭১৭); ঝালকাঠির আবদুস সালাম(৮১); মাগুরার খাতের আলী শেখ(১৯৮১), ওহীদুজ্জামান(১৯৮২), হাবিবুর রহমান মোল্লা(১৯৮৩), খন্দকার রাশেদ আলী(১৯৯৫), আবুল হোসেন বিশ্বাস(১৯৯৭), আবদুল আজিজ(২০০০), শরিফুল ইসলাম(২০০৮), আবদুল আওয়াল(৪৩৭); শালিখার আবদুল রউফ(২০২০); শ্রীপুরের শহিদুল ইসলাম(৮৭), উমেদ আলী(৪৩৮), নুরুল ইসলাম(৪৩৯); হাজীপুরের আবুর হোসেন(৪৪২); মেহেরপুরের খয়ের উদ্দিন(২০৫৯), আব্দুস সালাম(৩৬৭১); গাংনীর খায়ের উদ্দিন(৩৭৯), শাহজাহান(৪৪৫), সুলতান আলী(৪৪৭); যশোরের হাশেম আলী(১৭৫৪), শহিদ জিন্দার আলী(১৭৫৮), আবদুল খালেক চৌধুরী(১৭৬২), ভিনসেন্ট বিশ্বাস(৩০২৪), ইছাহাক মিয়া(২১৫), সোহরাব হোসেন(২৩৫), হাসিব(২৫৫), শাহআলম(২৬২), মহিউদ্দিন(২৬৪), হিমাংশু বিকাশ চন্দ্র(২২৩), মোহাম্মদ উল্লাহ বিবি(২৪৭), আবদুল সোবাহান(২৫৩), শমসের মোল্লা(৩৮৯), সিদ্দিক আহমেদ(৩৯০), খান আজিজুল হক(৩৯২); ঝিকরগাছার এজহার আলী(১৭৬৫), আবদুস সালাম(১৭৬৬), আরশাদ আলী(১৭৬৭), আবদুল হামিদ(১৭৬৮), আরশাদ আলী(৩৫১৬); অভয়নগরের নজিবর রহমান(৩০০৩), আবদুল বারিক শেখ(৩২৮৩), ফজলুল করিম(৩৫৪৪); বাঘারপাড়ার শাহ লতিফ আফিয়ানহু(৩০৭৪); মনিরামপুরের সিদ্দিকুর রহমান(১৭৮২), মুকুন্দ্র সরকার(১৭৮৪), শেখ আকরাম হোসেন(১৭৮৭), শেখ আকরাম হোসেন(১৭৮৭); শার্শার মোজাম্মেল হক(১৭৯১); কেশবপুরের আবদুল আজিজ(১৯৮); মোহাম্মদপুরের হারুন অর রশিদ(৪০১); চৌগাছার নুরুল ইসলাম(৩৭৭); বাকেরগঞ্জের আজিজুল হক(৩৭৮); বাওয়াইসোনার কোবিদ আলী(৩৭৯); মহেশপুরের শাহজাহান(৩৮১); মকিমপুরের এস এম ইমদাদুল হক বীর উত্তম(৩৮৩); সিলিকাপুরের ইকবাল হোসেন(৩৯৪); আশাশুনির আবদুল হাদি(২০৯৪); কলারোয়ার আজিহার রহমান সরদার(২০০০), এস, এম ইন্তাজ আলী(২১০১); সদরের সিরাজুল ইসলাম(২১০৭), সামসুদ্দোহা খান কাজল(২১০৮), শেখ রুহুল কুদ্দুস(২১১০); তালার সৈয়দ আবুল হোসেন বেদার বখত(২১২); দেবহাটার গোলজার হোসেন(৩২০৯)।
সিলেট বিভাগ : মৌলভীবাজার জেলার বড়লেখা উপজেলার শফিকুর রব(৩১৭৯), মহিবুর রহমান(২৭৬৭); কুলাউড়ার নুরু মিয়া(২৭৮১), আতাউর রহমান(২৭৮৫), জহির মিয়া(২৭৮৯); রাজনগরের সত্যেন্দ্র চন্দ্র দাস(২৮০৭), তরনী দেব(৩৪২৯); শ্রীমঙ্গলের আনিস মিয়া(৩১৩৬), হরমুজ মিঞা(২৮১৩)। সিলেট সদরের নীলমনি সরকার, বীর বিক্রম(২৯৩২), আনোয়ার আলী(২৯৩৪), বাবুল(২৯৩৫), সিরাজ মিঞা(২৯৩৭), ডাঃ শামসুদ্দিন আহমেদ(৩৩৭০), রাগীব আহসান(৩৫১৫), নাজির আলী(৫৮), আজমান মিয়া(৩১০), আফতাবুর রহমান(১৪৫), আজদর আলী(২০৬), আমির আলী(৪৪৯), রওশন আলী(৪৬১), হোসেন আলী(৪৮০), আব্দুল গফুর(৪৯০), ফজলুল হক(৪৮৬), নাজির আলী(৫৮), আজদর আলী(২০৬), আজমান মিয়া(৩১০); গোলাপগঞ্জের আশরাফ আলী(৩২০৫), আছাব আলী(৪৫১), মোক্তাদা কামাল(৪৫৯), সাইফ উদ্দিন(৪৬৫), জহুর উদ্দিন(৪৬৮), আবদুল খালেক(৪৬৯), মোস্তফা মিয়া(৪৮২); জকিগঞ্জের আব্দুস সালাম(৩২৮৬), আবদুল হামিদ খান(২৯২০); বিয়ানীবাজারের আবদুল মানিক(২৮৭৩), আতর আলী(২৮৭৪), মতিউর রহমান(২৮৭৫), আকাদ্দস আলী(৪৮১); কোম্পানীগঞ্জের আবদুল হামিদ(ফেলন)(২৮৮৫); ফেঞ্চুগঞ্জের শহিদ মানিক মিয়া(২৮৯১), মোহাম্দ আনোয়ার আলী(৪৫৮); গোয়াইনঘাটের সিদ্দিক আলী(২৮৯৬), জনাব আলী(২৯০০), আবুল হোসেন(২৯০১), শহিদ আছমান আলী(২৯০৩), মকবুল হোসেন(২৯০৯), আব্দুল গফুর(৩৪৮৩), শ্রী জতিন্দ্র ঘোষ(৩৫৮২), আব্দুল গফুর(৩৪৮৩); কানাইঘাটের আবদুল মালিক(২৯২৮), মোহাম্মদ আলী(৪৮৪); বালাগঞ্জের আবদুল খালেক(৪৬৭), নুরুল হক খান(৪৭৪); দক্ষিণ সুরমার আবদুল খালেক(৪৭৯); বিশ্বনাথ উপজেলার ইসমত আলী(৪৯১)। সুনামগঞ্জ জেলার বিশম্ভরপুর উপজেলার কালা মিয়া(২৮২১), আব্দুর রহমান(৩৬৮৮); জামালগঞ্জের নান্নু মিয়া(৩০৯৬), আব্দুল জব্বার(৩৩৭১); দিরাইয়ের বৃষকেতু দাস পুরুকায়স্ত(২৮৩৭), কাজী আব্দুস সামাদ(২৯৫৩); দোয়ারাবাজারের আলী আহম্মদ(২৮৪৫); সুনামগঞ্জ সদরের মোখলেছ আলী(২৮৫৫), কবিন্দ্র দাস(২৮৫৮)। হবিগঞ্জ জেলার বাহুবলের গোপাল চন্দ্র দেব(৩৩৪১), ইদ্রিস আলী(২৭৩৬), আবদুল রহিম(২৭৩৮); হবিগঞ্জ সদর উপজেলার রংগু মিঞা(২৭৫৪); নবীগঞ্জ উপজেলার ইজ্জত উল্লাহ(৩৬৩৩) এবং মাধবপুর উপজেলার আক্কাচ আলী(২৭৬২)।
রংপুর বিভাগ : কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলার আজিজুল হক(২৩৫৭); নাগেশ্বরীর আমিনুর নহমান সরকার(২৩৮১); উলিপুরের নজরুল ইসলাম(২৩৯৮), মতিয়ার রহমান(২৪০৫), রৌমারীর আব্দুল আজিজ খন্দকার(৪০৫), খন্দকার আব্দুল আজিজ(৩৬৭), কছিবুর রহমান(৫৩৬)। গাইবান্ধা জেলার ফুলছড়ির আব্দুল্লাহ(২৩০০); গাইবান্ধা সদরের আলতাফ হোসেন(২৩০৫), আবদুল কুদ্দুস(৩৮৭), আবু তালেব মিয়া(৫২৬), আব্দুস সোবাহান(৫২৭); গোবিন্দগঞ্জের সৈয়দ আশরাফুল আলম(২৩২১), দেলোয়ার হোসেন(২৩২২); পলাশবাড়ীর একেএম আতাউর রহমান(২৩২৭), আব্দুস সামাদ(৩২৬); সাঘাটার আনছার আলী প্রধান(৩২৯৯), এ এন এম রফিকুল ইসলাম(৩); সুন্দরগঞ্জের মোসলেম উদ্দিন(৫৩০)। ঠাকুরগাঁও জেলার হরিপুর উপজেলার মহির উদ্দিন(৩১৬৫), মহিম উদ্দিন(৩১৮০), নুরুল ইসলাম(২৬৯৫), সরাফ উদ্দিন(২৬৯৬), শওকত আলী(৩৬৮৯); বালিয়াডাঙ্গীর দরশন আলী(২৬৮৫), আব্দুল গফুর(৩৬৯১); পীরগঞ্জের বিধেন চন্দ্র রায়(২৭০১), ছলেমান আলী(২৭০৩), জয়নাল আবেদীন(২৭০৪), ইসহাক(৬০৬); ঠাকুরগাঁও সদরের আবদুল রশিদ(২৭২৮), সইফুদ্দিন(২৭৩৫), ইসমাইল হোসেন(৩৬৫), নাইমুল ইসলাম(৬০২), আবদুল বারিক(৪৯৭)। দিনাজপুর জেলার বিরামপুরের মকবুল হোসেন(২১৯৯), আবুল কাশেম(২২০৩), আবুল হাসেম(২২০৫), দেলোয়ার হোসেন(২২০৬); বিরলের ভজেতুল্লা মোহাম্মদ(২২১০), রহিজ উদ্দিন(২২১১), শামশুদ্দিন আহাম্মদ(৩৬৫৪), আবুল কাশেম(৫১৫); চিরিরবন্দরের নাছির উদ্দিন(২২১৩), আবদুল জলিল(২২১৫), ওসমান গনি(২২১৬), ইব্রাহিম(৫১০); দিনাজপুর সদরের আবুল কালাম(২২৩১), সোহরাব আলী(২২৩৮), সমির উদ্দিন(২২৪০), আবদুল রহিম(২২৪৪), খলিলুর রহমান(৩৬৬৯), আবদুল মঈদ খান(৩৫৪), আব্দুল আজিজ(৫০২), আবদুল মজিদ(৫০৩), সোহরাব আলী(৫০৪); নবাবগঞ্জের আবদুল খালেক(২২৬৩), সামসুল হক(২৬৮); পার্বতীপুরের আবদুল বারী(২২৮৭), আবদুল হামিদ(২২৮৯), শাহজাহান আলী সরদার(২২৯১); বোচাগঞ্জের এনামুল হক(৩১৯৫), ডা. আবু বারেক নুরুল আলম(২৯৫২); বীরগঞ্জের বদিউল আলম চৌধুরী(৪৯৪), মতিলাল বর্মন(৩৫৪৬)। নীলফামারী জেলার কিশোরগঞ্জের আবদুল বারেক(২৫০৫), আজাদ আলী(৩৪৭৬); জলঢাকার সিপাহী মোজাম্মেল হক(৩৫৮৯)। পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার মজিবর রহমান(৩৩৫১); পঞ্চগড় সদরের হারুনর রশীদ(২৫৯৩)। রংপুর জেলার বদরগঞ্জ উপজেলার ওয়াহিদুল হক(২৬৩১), নুর হোসেন(৩৬৮), আবুল কাশেম(৩৬৭), আব্দুল সালাম(৫৮৪), মজিবুর রহমান(৫৮৬); পীরগাছার আবু বক্কর সিদ্দিক(২৬৪৩); গঙ্গাচড়ার আবুল হোসেন(৩৪৭৪); রংপুর সদরের এ মাহমুদ সাকলাইন(২), আমিনুর রহমান খান(৫৮৭), মকবুলুর রহমান(৫৯০)। লালমনিরহাট জেলার আদিতমারীর আবদুল খালেক(২৪০৮); কালীগঞ্জের নরুল হুদা, হাবিবুর রহমান(২৬৩৭), তমিজ উদ্দিন বি,বি(২৪১৭); পাটগ্রামের আব্দুল হক(৩৫০৮); হাতিবান্ধার আবেদ আলী(৩৫৫৭), মজিবুর রহমান(৩৮০), লালমনিরহাট সদরের তমিজ উদ্দিন বীল বিক্রম(৫৪০); আবুল কালাম(২৪২৫), খায়রুজ্জামান(২৪২৮), মিজানুর রহমান(২৪৩১), নজরুল ইসলাম(৭৩), মোশারফ হোসেন(৩৮১), আফজাল হোসেন(৫৪১)।
বরিশাল বিভাগ : ঝালকাঠি জেলা সদরের এ কে এম সালাউদ্দিন মজনু(১১৬), মীর জাফর আলী খান(১১৭), আবদুল হাকিম খান(১২৩), নুরুল ইসলাম পন্ডিত(৩১৮২), আবদুল মান্নান হাওলাদার(৩০৫১), রমাবতী বসু(৩৪৯৩), হারুন অর রশীদ(২৯৪৭), আবদুল বারিক(২০৮), দলিল উদ্দিন(২০৭), সৈয়দ ফজলুল হক(৪৩); নলছিটির আলাউদ্দিন আহমেদ(১২৭), জালাল উদ্দিন সিকদার(২০৫); রাজাপুরের মানিক হাওলাদার(১৪৩), আবদুল রহমান(৩৬৪২), কাজী আবুল হোসেন(১৯২), আবদুল খালেক(২০৪)। পটুয়াখালীর কলাপাড়া উপজেলার আবদুল খালেক(১৫১), ইউসুফ আলী মৃধা(১৫৩), আব্দুল মোতালেব(২২৬); মির্জাগঞ্জের আবদুল খালেক(২৪০)। পিরোজপুরের ভান্ডারিয়ার আবুল কাশেম হাওলাদার বি বি(১৫৬), শৈলেন চন্দ্র মৃধা(১৫৭), আবু মিয়া(১৬২), তোতা মিঞা তালুকদার(১৬৫), আহম্মদ আলী(১৬৮); পিরোজপুর সদরের আবদুল মালেক খান(১৮৩); নাজিরপুরের মোবারক আলী সিকদার(৩২২৩); মঠবাড়িয়ার আবুল কাশেম(২৯৮১); ইন্দুরকানীর যতীন সমাদ্দার(৩৪১৬); কাউখালীর হারুন অর রশিদ(২৩১)। বরগুনা জেলার পাথরঘাটা উপজেলার শাহজাহান মিয়া(২), আবদুল গনি(৩), আলাউদ্দিন(৩৪১১)। বরিশালের বাবুগঞ্জ উপজেলার আবদুল করিম কারিকর(১৫), মনসুর আলী আনসার(৩৩৩১), আবু বকর শরীফ(১৮২); বরিশাল সদরের তোফায়েল আহমেদ(৩০), মীর মোস্তাক হোসেন ছিন্টু(৪২), আনোয়ার হোসেন(৪৩), সহিদুল হোসেন(৪৫), এস এম নুরুল হুদা মিয়া(২৯৯০), প্রতাম চন্দ্র সিং(১৫৩), মজিবুল হক(৩৩০), রুস্তম আলী(২৩০), জাহাঙ্গীর মোল্লা, বিপি(১৫২), মনসুর আলী শরীফ(১৬৫), নুরুল হক চৌধুরী(৪৫); মেহেন্দীগঞ্জের মোরশেদ আলম চৌধুরী(৩৩৮৮), সিরাজ উদ্দিন তালুকদার(৫৪), সালাউদ্দিন তালুকদার(৮), গোলাম রব্বানী(১৮৫); গৌরনদীর শিহিদ পরিমল মন্ডল(৫০), আবদুল সাত্তার খন্দকার(৫১), মাহবুবুর রহমান(১০১), তোরাব আলী(১৮৮); উজিরপুরের মোজাম্মেল হক(৬০), শহী মোস্তফা তালুকদার(৬৭), মোবারক ব্যাপারী(১৬১), আবদুল লতিফ হাওলাদার(১৬২), হানিফ সরদার(১৭৩); বেতাগীর ইউসুফ আলী(৬০), হাসান আলী(১৮৩); বাকেরগঞ্জের সৈয়দ আলতাফ হোসেন(১৫৯), শহিদুল ইসলাম(১৭৫), মনসুর আলী(১৭৭); আমানগঞ্জের হানিফ(১৮১)। ভোলা জেলার সদর উপজেলার রেজাউল হক(৭০), নুরুল ইসলাম(৭৪), আবুল হোসেন ডাক্তার(৭৬), সেকান্দার আলী(৭৭), মোজাম্মেল হক(২৯৪), দীন মোহাম্মদ(২১৯); বোরহান উদ্দিনের বড়মানিকা(৮৮), আবুল কাশেম(২১৪); দৌলতখানের খোরশেদ আলম(১০১), আবুল বাশার(৬১); লালমোহনের আবু সায়েদ মিয়া(১০৪), সোলায়মান(১০৫), জামাল উদ্দিন(২২১)।
ময়মনসিংহ বিভাগ : জামালপুর জেলার সরিষাবাড়ীর আবুল কালাম আজাদ(৩৩১৯), বেলাল হোসেন(৩৫৮০), আবদুল সোবহান শেখ(১০০৯), সিরাজুল হক(৯৯২), ইয়াতিম আলী(৩৫৪), আবদুল হামিদ(৪২৫), মোজাম্মেল হক(১৫৯), আবুল হোসেন তরফদার(১৬০); জামালপুর সদরের নুরুল আমিন মল্লিক(৩৩৯০), আবদুল লতিফ(৯৮১), ইমাম উদ্দিন(৪২৯); মাদারগঞ্জের শাহজাহান(৯৮৪), আজিজুর রহমান(১৫৭); ইসলামপুরের আবদুল হাকিম(৯৬৭), সাহেব আলী(৯৮৩), মোজাহিদ মতিউর রহমান(১৫৩), কবির আহমেদ(১৫৫)। নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুরের আবদুল সালাম(১৩৫৭), আবদুল জব্বার(১৩৫৮); মদনের মোহাম্মদ আলী তালুকদার(১৩৬১), রাখাল চন্দ্র দেবনাধ কাশিনাথ(৩২২৭); নেত্রকোনা সদরের আবদুল খালেক(১৩৬৭), ফজলুল হক(১৩৭০), লুত্ফর রহমান তালুকদার(৩৫৭২), আব্দুর রাজ্জাক(২৮৫); পূর্বধলার সুরুজ আলী(১৩৭৬), বিনোদ আলী(৩৩৭৩); বারহাট্টার মোকসেদ আলী(৪২০); কলমাকান্দার আবুল কাশেম(৪২১); মোহনগঞ্জের ফায়জুর রহমান(৩০১)। ময়মনসিংহ জেলা সদরের চান মিয়া(১২১৫), শাহজান আলী(১২২২), নুরুল আমিন(১২২৫), মকবুল হোসেন(১২২৭), জহুরুল ইসলাম(৩৯), খলিলুর রহমান(২২৩), জালাল উদ্দিন(২৪৪), মোহাম্মদ হোসেন আকন্দ(২৪২), এ কে আমিরুল ইসলাম(২৪৩); ভালুকার আবদুল সালাম(১১৬২), কামরুল আলম(১১৬৬), শমসের আলী(২৩৮); ফুলবাড়ীয়ার রুস্তম আলী(১১৭০), জয়নাল আবেদীন(১১৭৫), ইসহাক(২২৮); গফরগাঁওয়ের আলাউদ্দিন খান(১১৮০), আবদুল কাদির(১১৮৩), মাইজ উদ্দিন(১১৮৪), আবু সাইদ(১১৯৭), মীর সামছুদ্দিন আহম্মেদ(২৮), এ এফ এম আতিকুর রহমান সিরাজী(২৫১); ত্রিশালের রিয়াজ উদ্দিন(১২৫৬), গজেন্দ্র চন্দ্র বর্মন(৩৫৬৯), নজরুল ইসলাম(৩৫), মোরশেদ আলী(৩৬); মুক্তাগাছার ইয়ার মামুদ(৩৪৯১); ঈশ্বরগঞ্জের আবদুল মান্নান(৩৯৪); তারাইলের ম ঞ্জুরুল হক খান(২২৪); আহসানগঞ্জের সাজেদুর রহমান(২২৫)। শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার সিরাজুল ইসলাম মঞ্জু(৩১৮৮), ছায়ে দুর রহমান(১৪২৪), আলাউদ্দিন(৯৪), নজরুল ইসলাম(৯৫); শ্রীবরদীর ছামিউল হক(১৪৫৮), আফসার আলী(৪৪২); শেরপুর সদরের আইজউদ্দিন মোল্লা(২৯৬৮)।