ন্যাশনাল ডেস্ক: চাল থেকে ডাল, ভোজ্য তেল থেকে জ্বালানির মতো সব নিত্যপণ্যের চড়া দামে দিশেহারা সাধারণ মানুষ। আয়ের চেয়ে ব্যয়ের ব্যবধান রোজ বাড়তে থাকায় ক্রমেই দুঃসহ হয়ে উঠছে জীবন।
বেশি দামের চাপে মধ্যবিত্ত শ্রেণীর চাপা কষ্টগুলো রোজকার সঙ্গী। গ্রামীণ কলেজ শিক্ষক আলীম চৌধুরীর মতো সীমিত আয়ের মানুষেরা তাই চলছেন কঠোর ব্যয় সংকোচন নীতিতে।
রাজধানীর অদূরে কেরানীগঞ্জের কলাতিয়া বাজারে দিনভর জমজমাট থাকে মাছের কেনাবেচা। কিন্তু চাল, ডাল আর তেলের পেছনে চড়া মূল্য দিতে যাদের টান পড়ে, সুস্বাদু মাছ থেকে যায় তাদের সাধ্যের অতীত।
আরও পড়ুন: সকাল থেকেই চলছে না গণপরিবহন, দুর্ভোগে মানুষ
দীর্ঘ দেড় বছর করোনা মহামারিতে দারিদ্র্যের হার বেড়েছে। এমন দুরাবস্থা থেকে মধ্যবিত্তরা যখন সামনে এগোতে মরিয়া, তখন শতাংশের মূল্যস্ফীতির টেনে ধরছে পেছন থেকে।
আসছে শীতে সবজি ও আমন ধানের সরবরাহ বাড়লে দাম কমার যে আশা নিয়ে অপেক্ষায় আছে মানুষ, কোরোসিন-ডিজেল আর এলপি গ্যাসের মূল্য বৃদ্ধি তাতে যেন গুড়ে বালি।
তাই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন কমিটি ও সঠিত তদারকির পরামর্শ অর্থনীতিবিদের।