আইন ও আদালত ডেস্ক, এইউজেডনিউজ২৪: ঘটনার তিন সপ্তাহ পর মূল অভিযুক্ত তিন আসামিকে নিয়ে, সিনহা হত্যার স্পটে গেলো র্যাবের তদন্ত দল। আসামি ধরতে দাপিয়ে বেরিয়েছেন, সেখানেই এবার আসামির কাঠগড়ায়, ওসি প্রদীপ, ইন্সপেক্টর লিয়াকত এবং এসআই নন্দদুলাল। কি কারণে গুলি করা হয়েছে সেই উত্তর খোঁজাই প্রধান কাজ বলছে তদন্ত দল।
দীর্ঘ সময় কক্সবাজারের টেকনাফ থানায় ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে দোর্দন্ড প্রতাপে দায়িত্বে ছিলেন ওসি প্রদীপ। বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ লিয়াকত ও এসআই নন্দদুলালও এই মেরিন ড্রাইভে পাকড়াও করেছেন বহু আসামি। শুক্রবার দুপুরে অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা হত্যার মূল আসামি হিসেবে সেই মেরিন ড্রাইভে তিনজন।
অভিযুক্তদের কাছ থেকে শামলাপুর চেকপোস্টে সে রাতের ঘটনার পুংখানুপুংখ বর্ণনা জানতে চায় র্যাবের তদন্ত দল। রিমান্ডে নেয়ার চার দিন এবং ঘটনার ২১ দিনের মাথায় নেয়া এ উদ্যোগ তদন্তে খুবই সহায়ক ভূমিকা রাখবে আশা র্যাবের।
কিছুদিন আগে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয় গঠিত তদন্ত কমিটিও ঘটনাস্থল পরিদর্শনে যায়। তবে মূল অভিযুক্তদের নিয়ে স্পট পরিদর্শনের পর র্যাব জানায়, ঠিক কি কারণে মেজর সিনহাকে গুলি করা হয়েছিলো, সে বিষয়ে এখনো নিশ্চিত হতে পারেন নি তারা।
বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ১২টার দিকে রামু থানায় র্যাবের একটি দলের কাছে আলামত হস্তান্তর করে পুলিশ। তবে জব্দ তালিকা দেরিতে পাঠানোয়, রামু থানার ওসিকে ৭ কার্যদিবসের মধ্যে হাজির হয়ে ব্যাখ্যা দেয়ার নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। সূত্র : চ্যানেল টোয়েন্টি ফোর