মো: কামরুজ্জামান কামরুল, ফরিদগঞ্জ (চাঁদপুর) থেকে: গরীব, অসহায় , কর্মহীন মানুষদের পাশে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন ফরিদগঞ্জের কৃতি সন্তান, সাবেক সাহসী ছাত্রনেতা, বিশিষ্ট সমাজ সেবক ও মানবতার ফেরিওয়ালা কামরুল হাসান সাউদ। এই অকুতোভয় সৈনিক সবার জন্য যেমন ভাবছেন এবং সাধ্যানুযায়ী নিজের অর্থ দিয়ে সাহায্য সহযোগীতা করছেন আবার পরের সমালোচনাকে ইতিবাচক হিসেবে গ্রহন করছেন। এতো কিছুর পরও কোন অহঙ্কার কিংবা হিংসা বিদ্বেষ জন্মায়নি এই ত্যাগী নেতার। প্রয়াত সম্ভ্রান্ত মাতা-পিতা যেমনটি ছিলেন ফরিদগঞ্জ মানুষের পাশে, তেমনি কামরুলও কোন অংশে কম নয়।
সাংবাদিকদের মানুষ সমাজের দর্পন, জাতীর বিবেক কখনও কখনও দুঃসময়ের কান্ডারী বলে আখ্যায়ীত করলেও তাদের দুঃসময়ে বা দুর্দিনে কেউ এগিয়ে আসে না। এলাকা, দেশ তথা পৃথিবীতে কি ঘটছে কেউ জানতো না যদি না সংবাদ মাধ্যম না থাকতো। পুরো পৃথিবীর মানুষ অন্ধকারে থাকতো। অন্যায়, অত্যাচার, নির্যাতন আর জুলুমের রাজত্ব চলতো। কোন জবাবদিহীতা থাকতো না বা প্রয়োজন হতো না। সংবাদ মাধ্যমের কারনে পৃথিবীর মানুষ। অন্ধকারেও পথ খুজে পায়। কিন্তু সাংবাদিক সমাজেরও যে পরিবার পরিজন আছে, সুন্দর ভাবে বেঁচে থাকারে ইচ্ছে আছে, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার আছে তা কি কখনও কেউ ভাবে ? সরকার থেকে এদেশের শিল্পপতি, সমাজপতি, জনপ্রতিনিধি কেউ তাদের কথা ভাবে না। অথচ আজ যারা সামাজিকভাবে প্রতিষ্ঠিত, সুনাম সুখ্যাতি সব কিছুই সাংবাদিকদের কারনে।
জাতীর এই দুর্দিনে অসহায় মানুষের পাশে যারা দাড়িয়েছেন, ১০ প্যাকেট দিয়ে একহাজার ফ্যাকেটের বাহবা নিয়েছেন, নতুন হলে পরিচীতি নিয়েছেন এর সব কিছুর পিছনেই সাংবাদিক বা সংবাদ মাধ্যম। আমাদেরও করোনায় আক্রান্ত হওয়ার ভয় আছে বা হতেই পারে। কই কেউ তো বললো না এদর ঘরে খাবার আছে কি না গোপনে জিজ্ঞেস করি, বা সংবাদ সংগ্রহের জন্য একটা পিপিই দেই। তুচ্ছ আমাদের জীবন। আর আমরা যারা মফস্বলে সাংবাদিকতা করি যারা সংবাদ জগতের প্রান তাদের কথা আমাদের সাংবাদিক নেতারাও ভাবেন না।