পলিটিক্যাল ডেস্ক, ১৫ নভেম্বর, ২০১৯ (এইউজেডনিউজ২৪) : এতদিন ধরে খাঁটি আওয়ামী পরিবারের লোকদের পদায়ন করা হয়নি। বরং দুরে ঠেলে দেয়া হয়েছে। এমনকি যারা প্রিয় নেত্রীকে হত্যার চেষ্টা করেছে,নানান জায়গায় সভা করতে বাধা দিয়েছে, তাদেরকে আওয়ামীলীগে পদ দেয়া হয়েছে।
এখন কথা হল কারা এই অনুপ্রবেশকারীদের দলে জায়গা করে দিল। হয়তো তাদের স্বার্থে অথবা দল ভারি করার জন্য। অন্যদলের নেতাকে এমনকি এমপিও ছিল কিন্তু আওয়ামীলীগে তাদেরকে বড় পদ দেয়া হয়েছে, বিভিন্ন বড় বড় ইউনিট গুলোতে।
হাসি পায় যখন দেখি দলের শীর্ষ পদের নেতারা অনুপ্রবেশকারী নিয়ে কথা বলে। এত কিছু না করে দলীয় ফোরামে একটি কঠোর আইন করুন দলের নাম ভাঙ্গিয়ে যারা সমাজের মানুষের ক্ষতি করে দলের বদনাম করবে, তাদেরকে বহিস্কার সহ কঠিন শাস্তির বিধান করুন।
আপনি যদি অনুপ্রবেশকারী বাদ দিতে যান এই মুহুর্তেই ঢাকা মহানগর আওয়ামীলীগের একটি অংশ পদ শুন্য হয়ে যাবে। তাই তারা কিন্তু অনুপ্রবেশ নিয়ে কোন কথা বলে না। কারণ তারা নিজেরেই অন্য দল থেকে এসেছে। যখন আপনি বার বার অনুপ্রবেশকারি নিয়ে কথা বলেন তখনই তাদের মনে আঘাত লাগে, তাদের মুখে চোখে লজ্জার ছাপ ফুটে উঠে। কেন তাদের বিব্রত অবস্থায় ফেলেন? তারাও তো মানুষ। পদ দেবার জন্য আওয়ামীলীগের অনেক যোগ্যতা সম্পূর্ণ নেতা ছিল, তাদেরকে পদ না দিয়ে দিয়েছেন সলিম কলিমকে। তবে কেন এখন তাদেরকে অনুপ্রবেশকারী বলে সমাজে ও দলের কাছে ছোট করছেন ? লেখাটি সাধারণ মানুষ বুঝতে পারবে না। একটু কঠিন হয়ে গেল।
‘অনুপ্রবেশকারীর সঠিক সংজ্ঞা দিন। একটি শৃঙ্খলা দলে নিয়ে আসুন।’ যে দল হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা মহান স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে চলেছিল সে দল লেজে গবরে চলতে পারে না।
কাজী আনসিুর রহমান তমৈুর
সাবকে ছাত্রনতো
বাংলাদশে ছাত্রলীগ